Showing posts with label mithun samodder. Show all posts
Showing posts with label mithun samodder. Show all posts

26 June, 2024

Essential Tips for Effective Patient Counseling

Dear Pharmacist Community, Enhancing patient counseling is key to ensuring optimal medication outcomes. Here's a concise guide to improve your counseling sessions.

Essential Tips for Effective Patient Counseling - Mithun Samodder

Essential Tips for Effective Patient Counseling

1. Medication Basics: Explain the trade name, generic name, and purpose of the medication. Make sure patients understand the difference between brand names and generic equivalents to avoid confusion.

2. Benefits: Discuss what the medication is for and its benefits. Emphasize how it addresses the patient's specific condition to create a connection between their symptoms and the treatment.

3. Onset and Response: Inform patients when to expect results and what to do if they don't occur. Set realistic expectations about the timeline for improvement and advise on steps to take if the medication seems ineffective.

4. How to Take It: Provide clear instructions on dosage, timing, and duration. Use simple language and confirm understanding by asking the patient to repeat the instructions.

5. Missed Dose: Advise on what to do if a dose is missed. Offer specific guidance based on the medication's half-life and the time elapsed since the missed dose.

6. Safety: Outline precautions and how to minimize risks. Include advice on activities to avoid, such as driving or operating machinery if the medication can cause drowsiness.

7. Side Effects: Describe common and serious side effects, and actions to take if they occur. Encourage patients to report any unusual symptoms promptly and provide a clear action plan for serious side effects.

8. Monitoring: Teach patients how to monitor their treatment. Explain the importance of tracking symptoms, side effects, and any other relevant indicators of the medication's effectiveness.

9. Interactions: Warn about possible drug interactions. Highlight common interactions with over-the-counter medications, supplements, and foods.

10. Lab Tests: Explain how the medication might affect lab results. Ensure patients know if they need regular lab work and what the tests will monitor.

11. Course: Remind patients about the full course. Stress the importance of completing the entire prescribed course, even if they feel better.

12. Support: Provide information on how to reach a pharmacist anytime. Give clear contact details and encourage patients to reach out with any questions or concerns.

13. Storage: Instruct on proper storage. Include tips on keeping medications away from children and pets, and avoiding extreme temperatures.

14. Disposal: Advise on proper disposal of medications. Inform patients about take-back service or safe disposal methods to prevent misuse.


By incorporating these tips, pharmacists can enhance patient understanding, adherence, and overall outcomes.


Effective counseling empowers patients and promotes adherence. Let’s prioritize education and support for the best therapeutic outcomes.


Together in patient care,  

Mithun Samodder, Registered Pharmacist.


#PatientEducation #PatientCounseling

23 June, 2024

রাসেলস ভাইপার (চন্দ্রবোড়া সাপ): পরিচিতি ও সতর্কতা

রাসেলস ভাইপারের পরিচিতি

রাসেলস ভাইপার, বাংলায় যাকে চন্দ্রবোড়া সাপ বলা হয়, একটি অত্যন্ত বিষাক্ত সাপ। এটি ভারত, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, নেপাল এবং পাকিস্তানে পাওয়া যায়। ইংরেজ প্রকৃতিবিদ জর্জ শ এবং চিত্রশিল্পী ফ্রেডেরিক পলিডোর নডার ১৭৯৭ সালে প্রথম এর বর্ণনা করেন। ভারতবর্ষে চারটি প্রধান বিষাক্ত সাপের একটি হিসেবে এটি পরিচিত।

এই সাপটি সাধারণত উন্মুক্ত ঘাসযুক্ত বা ঝোপঝাড় এলাকায়, বনাঞ্চল এবং চাষাবাদ উপযুক্ত এলাকায় পাওয়া যায়। এটির দেহের উপরের অংশ হলুদ, খয়েরি বা বাদামী রঙের সঙ্গে কালো রঙের দাগযুক্ত। এর এমন বৈশিষ্ট্যের কারণে মানুষ সহজে একে দেখতে পায়না। এটি প্রধানত সমতল এলাকা, উপকূলীয় নিম্নভূমি, নদীর তীরবর্তী এলাকা এবং পাহাড়ের উপযুক্ত আবাসস্থলে পাওয়া যায়।

Russell's Viper
রাসেলস ভাইপার (চন্দ্রবোড়া সাপ): পরিচিতি ও সতর্কতা

স্বভাব ও আক্রমণাত্মকতা

চন্দ্রবোড়া সাপ সাধারণত মানুষকে এড়িয়ে চলে, তবে একটি সীমার পর বিরক্ত করলে প্রচণ্ড আক্রমণাত্মক হয়ে উঠতে পারে। প্রতিবছর সাপের কামড়ে যত মানুষ মারা যায়, তার উল্লেখযোগ্য একটি অংশ চন্দ্রবোড়ার কামড়ে মারা যায়। তবে "মানুষকে তেড়ে এসে কামড়ায়" এ কথা গুজব মাত্র। এরা মূলত Ambush predator, তাই এক জায়গায় চুপ করে পড়ে থাকে। মানুষ বা বড় কোন প্রাণী সামনে এলে ইংরেজি অক্ষর S আকৃতির কুণ্ডলী পাকিয়ে খুব জোরে জোরে "হিস্ হিস্" শব্দ করে। তারপরও তাকে বিরক্ত করা হলে তবেই অত্যন্ত দ্রুতগতিতে ছোবল মারতে পারে। ছোবল দেওয়ার সময় শরীরের সামনের দিকটা ছুঁড়ে দেয় বলে ঐ "তেড়ে এসে কামড়ায়" জাতীয় ভুল ধারণার জন্ম।

এদের বিষদাঁতের আকার অন্যান্য ভাইপার জাতীয় সাপের সাথে তুলনীয় এবং কিছু র‍্যাটেলস্নেকের প্রজাতির থেকে ছোট। এরা প্রচণ্ড জোরে হিস হিস শব্দ করতে পারে। চন্দ্রবোড়া দিনে ও রাতে উভয় সময়ে কামড়ায়। অন্য সাপ মানুষকে দংশনের পর সেখান থেকে দ্রুত সরে যায়, কিন্তু চন্দ্রবোড়া অনেক সময় দংশন করে কামড় ধরে রাখে।

অন্যান্য সাপের মতোই চন্দ্রবোড়াও সাধারণত মানুষকে এড়িয়েই চলে, কিন্তু লোকালয়ের কাছাকাছি ক্ষেতে কিংবা ঘাসজমিতে, কিংবা অনেক সময় ইঁদুর শিকার করতে লোকালয়ে ঢুকে পড়ার ফলে মানুষের সঙ্গে এর সংঘাত প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছে। প্রতিবছরই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ কেবল এ সাপটির কামড়েই প্রাণ হারান। আক্রমণের ক্ষিপ্র গতি ও বিষের তীব্রতার কারণে ‘কিলিংমেশিন’ হিসেবে বদনাম রয়েছে সাপটির। তবে এই সাপ সম্পর্কে নানা অতিরঞ্জিত গুজবও ছড়িয়ে পড়ছে বর্তমানে।


প্রজনন

সাপ সাধারণত ডিম পাড়ে এবং ডিম ফুটে বাচ্চা হয়। তবে চন্দ্রবোড়া সাপ ডিম পাড়ার পরিবর্তে সরাসরি বাচ্চা দেয়। ফলে সাপের বাচ্চাদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এরা বছরের যে কোনো সময় প্রজনন করে। তবে মে থেকে পরের তিন মাস প্রজনন সবচেয়ে বেশি ঘটে। একটি স্ত্রী সাপ গর্ভধারণ শেষে ২০ থেকে ৪০টি বাচ্চা দেয়। তবে কোনো কোনো চন্দ্রবোড়া সাপের ৮০টি পর্যন্ত বাচ্চা দেয়ার রেকর্ড আছে।


বিষ ও তার প্রভাব

চন্দ্রবোড়ার বিষদাঁত solenoglyphous, অর্থাৎ মুখ বন্ধ করলে দাঁত ভাঁজ হয়ে মুখের সঙ্গে সমান্তরালভাবে অবস্থান করে। একটি চন্দ্রবোড়া সাপ এক ছোবলে বেশ খানিকটা বিষ ঢালতে পারে। পূর্ণবয়স্ক সাপের ক্ষেত্রে বিষের পরিমাণ ১৩০-২৫০ মিলিগ্রাম হয়ে থাকে। ৭৯ সেমি (৩১ ইঞ্চি) গড় দৈর্ঘ্যের শিশু চন্দ্রবোড়ার বিষের পরিমাণ ৮ থেকে ৭৯ মিলিগ্রাম (গড় ৪৫ মিলিগ্রাম) অবধি দেখা গেছে।


বিষক্রিয়া ও লক্ষণ

রাসেলস ভাইপার কামড়ালে তৎক্ষণাৎ কিছু লক্ষণ দেখা দিতে পারে, যার ফলে দ্রুত চিকিৎসার প্রয়োজন:

- ব্যথা এবং ফোলা: কামড়ের জায়গায় তৎক্ষণাৎ ব্যথা এবং ফোলা শুরু হয়।

- রক্তপাত: মাড়ি, প্রস্রাব এবং থুথুতে রক্তপাত দেখা দিতে পারে।

- রক্তচাপ ও হৃদস্পন্দন হ্রাস: রক্তচাপ কমে যায় এবং হৃদস্পন্দন হ্রাস পায়।

- ব্লিস্টারিং এবং নেক্রোসিস: কামড়ের জায়গায় ফোসকা পড়ে এবং ত্বকের কিছু অংশের মৃত্যু হতে পারে।

- বমি এবং মুখের ফোলা: প্রায় এক-তৃতীয়াংশ ক্ষেত্রে বমি এবং মুখের ফোলা দেখা যায়।

- কিডনি ফেলিওর: চিকিৎসা না করলে প্রায় ২৫-৩০% ক্ষেত্রে কিডনি ফেলিওর হতে পারে।

- ডিসেমিনেটেড ইন্ট্রাভাসকুলার কোঅ্যাগুলেশন: গুরুতর বিষক্রিয়ায় রক্ত জমাট বাঁধা শুরু হতে পারে, যা হতে পারে মৃত্যুর কারণ।

রাসেলস ভাইপার কামড়ানোর পরে ২৯% ক্ষেত্রে পিটুইটারি গ্রন্থির গুরুতর ক্ষতি হতে পারে, যা হাইপোপিটুইটারিজম নামক অসুখের কারণ হতে পারে।


অ্যান্টিভেনম চিকিৎসা

রাসেলস ভাইপার কামড়ানোর পরে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসা শুরু করা উচিত। দ্রুত চিকিৎসা ও এন্টিভেনম ব্যবহারের মাধ্যমে গুরুতর ও প্রাণঘাতী জটিলতা এড়ানো যায়। ভারত, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা প্রভৃতি দেশে বিষধর সাপের বিষ প্রতিরোধের জন্য যে Polyvalent antivenom প্রয়োগ করা হয়, তার দ্বারাই চন্দ্রবোড়ার বিষেরও প্রতিরোধ সম্ভব। ২০১৬ সালে কোস্টারিকার Clodomiro Picado Institute একটি নতুন অ্যান্টিভেনম তৈরি করেছে এবং শ্রীলঙ্কায় তা পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।


চিকিৎসাক্ষেত্রে এর বিষের প্রয়োগ

চন্দ্রবোড়ার বিষ রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে, একারণে হাসপাতালের ল্যাবরেটরিতে রক্ত জমাট বাঁধা সংক্রান্ত পরীক্ষায় এর ব্যবহার হয়। রক্ত জমাট বাঁধা, গর্ভধারণ বিষয়ক জটিলতা যেমন- গর্ভপাতকারী এক রোগ নির্ধারণের পরীক্ষায় (ডাইলিউট রাসেল'স ভাইপার ভেনম টাইম) লুপাস অ্যান্টিকোয়াগুল্যান্টের উপস্থিতি নির্ণয়ে চন্দ্রবোড়ার বিষ ব্যবহৃত হয়।


সাপটির বর্তমান অবস্থা

২০০৯ সালে এশিয়াটিক সোসাইটি কর্তৃক প্রকাশিত বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষে এটিকে বাংলাদেশে মহাবিপন্ন বলে বর্ণনা করা হয়েছে। বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনে এ প্রজাতিটিকে সংরক্ষিত বলা হয়। তবে বর্তমানে উপযুক্ত পরিবেশ পাবার কারণে এই সাপটির সংখ্যা দ্রুত গতিতে বেড়ে চলছে।


সচেতনতা ও সতর্কতা

চন্দ্রবোড়া সাপের বিষাক্ত হওয়ার কারণে, এর কামড়ানোর ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ:

- কর্মক্ষেত্রে সতর্কতা: গ্রামাঞ্চল ও চাষের জমিতে কাজ করার সময় সতর্ক থাকতে হবে।

- আবাসস্থলে সতর্কতা: এই সাপগুলি প্রায়ই মানুষের কাছাকাছি আসে ইঁদুর খাওয়ার জন্য, তাই বাড়ির আশেপাশে সতর্ক থাকা উচিত।

- প্রাথমিক চিকিৎসার জ্ঞান: প্রাথমিক চিকিৎসার কিছু সাধারণ নিয়ম জানা থাকলে জীবন রক্ষা করা সম্ভব।


সবার উচিত রাসেলস ভাইপার বা চন্দ্রবোড়া সাপ সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সঠিক সময়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া। যা আমাদের জীবন রক্ষা করতে সাহায্য করবে এবং এই সাপের বিষক্রিয়া থেকে সুরক্ষা প্রদান করবে।


তথ্য সংগ্রহ ও সম্পাদনায়

ফার্মাসিস্ট মিঠুন সমদ্দার


#russellsviper #snake #awareness 

05 January, 2023

নতুন সব প্রযুক্তি, যেগুলো আমাদের অবাক করবে

নতুন বছর শুরু হয়েছে, সাথে সাথে এই গ্রহের প্রযুক্তি ক্ষেত্রেও অনেক বড় পরিবর্তন আসছে। ২০২৩ সালে প্রযুক্তির পরিবর্তনগুলো আমাদের ডিজিটাল দুনিয়ার রূপ বদ
লে দেবে, ব্যবসা বাণিজ্য এবং মানুষের জীবনযাত্রা বদলে দেবে এসব প্রযুক্তি, যার শুরু হয়তো শুরু হয়ে গেছে! আমার নজরে আসা সেরকম কিছু প্রযুক্তি হল-
Artificial Intelligence

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্রুত উন্নয়ন:

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার আরো বেড়ে যাবে ২০২৩ সালে। No-code AI (অর্থাৎ যেখানে কোডিং না করে ড্র্যাগ অ্যান্ড ড্রপ করে প্রোগ্রাম তৈরি করা যায়) ব্যবহার করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলি আরো সহজে বুদ্ধিমান পণ্য এবং সেবা তৈরি করবে।

২০২৩ সালে মানুষের সাহায্য ছাড়া স্বয়ংক্রিয় উপায়ে শপিং এবং ডেলিভারি সেবা পাবে নতুন ট্রেন্ড। ক্রেতাদের জন্য AI এই বিষয়গুলি একদম সহজ করে দেবে। বলা যায় AI প্রতিটি ইন্ডাস্ট্রির প্রতিটি ব্যবসা প্রক্রিয়াকে বদলে দিতে যাচ্ছে। বিক্রেতারা তাদের ইনভেন্টরি সামলানোর জন্য AI এর ব্যবহার অনেক বাড়াবে। তখন নতুন ধরনের সেবা যেমন অনলাইনে কিনে স্টোর থেকে ডেলিভারি নেওয়া খুব সাধারণ হয়ে যাবে।

মেটাভার্সের যাদু:

বিশাল ইন্টারনেট জগতে একটা স্থায়ী প্ল্যাটফর্মে আমরা আমাদের কাজ করবো কিংবা অন্যদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করবোকরবো, সেই জগতকে ‘মেটাভার্স’ বলা হচ্ছে। আর ২০২৩ সাল হতে যাচ্ছে সেই গুরুত্বপূর্ণ বছর, যেটা ঠিক করে দেবে আগামী এক দশকে মেটাভার্স সেক্টরে কী হবে।

আমরা সামনের বছর আরো আধুনিক “অ্যাভাটার প্রযুক্তি” দেখতে পাবো। মেটাভার্সে প্রত্যেকের একটা নিজস্ব ডিজিটাল ভার্সন বা অ্যাভাটার থাকবে। এই অ্যাভাটার দেখতে হুবহু আমাদের মতোই হবে। মোশন ক্যাপচার কাজে লাগিয়ে অ্যাভাটার আমাদের চলাফেরা, শরীরি ভাষা, অঙ্গভঙ্গীও নকল করতে পারবে। এমনও হতে পারে মেটাভার্সে অ্যাভাটার আমাদের সাহায্য ছাড়াই ঘুরে বেড়াবে। অর্থাৎ আমরা লগ-ইন না করলেও AI চালিত অ্যাভাটার মেটাভার্স দুনিয়াতে নিজের মতো কাজ করতে থাকবে।

অনেক কোম্পানি এরই মধ্যে নিয়োগ এবং ট্রেনিং-এর কাজে এআর এবং ভিআর প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। কিছু কোম্পানি নিজেদের ডিজিটাল প্রজেক্ট এর জন্য মেটাভার্স প্ল্যাটফর্ম তৈরির কাজ শুরু করে দিয়েছে। ২০২৩ সালে আমরা এই প্রবণতা আরো বাড়তে দেখবো।
 

ডিজিটাল ও বাস্তব দুনিয়ার মেল বন্ধন:

ডিজিটাল ও বাস্তব দুনিয়া মিলিত হয়ে যাওয়ার মতো ব্যাপার ২০২৩ সালে আরো বাড়তে থাকবে। ডিজিটাল টুইন প্রযুক্তি এবং থ্রি-ডি প্রিন্টিং প্রযুক্তি মূল ভূমিকা রাখবে এই মেল বন্ধনে।
ডিজিটাল টুইন হচ্ছে বাস্তব জগতের কোনো কাজ, প্রক্রিয়া বা পণ্যের ভার্চুয়াল সিমুলেশন। এই সিমুলেশন ব্যবহার করে নিরাপদ পরিবেশে কোনো পণ্যের ব্যবহার বা যে কোনো প্রক্রিয়া পরীক্ষা করা যাবে। ডিজাইনার এবং ইঞ্জিনিয়ারদের অনেক কাজে লাগবে এই ডিজিটাল টুইন প্রযুক্তি। এই প্রযুক্তিতে তারা ভার্চুয়াল দুনিয়ার ভেতরে বাস্তব দুনিয়ার মতো পণ্য তৈরি করতে পারবে এবং সেটা নিয়ে পরীক্ষা চালাতে পারে। বাস্তবে যা করা অনেক ক্ষেত্রেই ব্যয়বহুল এবং ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যায়। ভার্চুয়াল দুনিয়াতে পরীক্ষা করার পর ইঞ্জিনিয়াররা তাদের ডিজাইন প্রয়োজন মতো পরিবর্তন করে থ্রিডি প্রিন্টারে প্রিন্ট করে বাস্তব নমুনা দেখতে পারবে।
 
২০২৩ সালে ফ্যাক্টরি মেশিন, গাড়ি, স্বাস্থ্যসেবাসহ সকল খাতে আমরা এই ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার দেখতে পাবো।

জিন প্রযুক্তি আরো গতি পাবে:

সামনে আমরা এমন পৃথিবী পাবো যেখানে আমাদের বিভিন্ন উপকরণ, গাছপালা এমনকি মানুষের শরীরও সম্পাদন বা এডিট করা যাবে। এই কাজে আসবে ন্যানোটেকনোলজি, যার সাহায্যে আমরা নতুন উপকরণ তৈরি করতে পারবো। এসব উপকরণে থাকবে নতুন সব বৈশিষ্ট্য। যেমন এগুলি হবে পানি নিরোধী এবং নিজের ক্ষয়পূরণে সক্ষম।

জিন সম্পাদন করার কাজ অনেকটা ওয়ার্ড প্রসেসিং এর মতো। এখানে আপনি যেমন কিছু শব্দ যোগ করেন বা বাদ দেন, একই কাজ আপনি জিনেও করতে পারেন। ডিএনএ মিউটেশনে কোনো ভুল হলে জিন এডিট করে সেটা ঠিক করা যায়। এমনকি খাবারে অ্যালার্জির সমস্যা, ফসলের উৎপাদন বাড়ানো, মানুষের শারীরিক বৈশিষ্ট্য যেমন চোখ বা চুলের রঙ বদলানোর মতো কাজও জিন সম্পাদনের মাধ্যমে করা সম্ভব।

সময়ের চাহিদা অনুসারে প্রযুক্তি এগিয়ে যাচ্ছে তার মত করে, সব ধরনের সুবিধাই বাড়ছে আস্তে আস্তে। আপনি কোন পথ ধরে আগাবেন সেটা আপনার ব্যাপার। যেমন এইযে কেউ মেতে আছে টিকটক নিয়ে আবার কেউ কাজ করে যাচ্ছে কোডিং নিয়ে। সর্বশেষে বলা যায়, যদি এসব প্রযুক্তি আমরা নিরাপদ ভাবে ব্যবহার করতে পারি তবে আগামীতে একটি চমৎকার দিন অপেক্ষা করছে মানবজাতির জন্য।

মিঠুন সমদ্দার

28 October, 2022

23 June, 2021

Shop Online Safely

Shop Online Safely

Online shopping is convenient. However, it is important to remember that shopping online can also put us at risk of fraud and phishing attacks. This doesn’t mean that you shouldn’t shop online, but you do have to be very careful to avoid any potential harm. Here are few tips you can use to make your online shopping safer.
Few Click - Online retail service

Use Familiar Websites:
Shopping from a trusted and familiar sites. If you already know the store, shopping from their online store is very safe.

Know what you are buying:
Closely read the seller's description of the product. Always remember, if an offer sounds suspicious or too good to be true, it probably is.

Know the deal:
Understand the deal and offer before you confirm the buy. Use logic and ethics, then it will be easy for you to identify the fraud.

Always place orders from a secure connection:
If your computer is not protected, your financial information and passwords are at risk. If you are going to shop online, do it from a secure and private connection to avoid exposing your information to hackers.

Avoid open Wi-Fi networks:
It is important to remember that public Wi-Fi networks can be unsafe, especially if you are going to transfer important personal information.

Gift Card? read the Terms and Conditions:
If the gift card is for someone else, be sure the store is legitimate.

Quit if requires more information than necessary:
Expect to provide some method of payment, shipping address, telephone number, and email address, but if the merchant requests other information, walk away.

Make unique password:
You will often be asked to create an account with a password when you make a purchase. If you do want an account, make sure to use a unique and strong password.

Always check the shipping terms:
Read out all the information about shipping and be sure about process.

Review the return and refund policies:
How can you return unwanted product? Will you receive a full refund? Who pays for return shipping? Sites should provide answers. If not, call the merchant before you buy.

Mithun Samodder
E-commerce Professional

22 June, 2021

Don't Ignore your numbers (Blood Pressure)

High Blood Pressure!

Hypertension (High Blood Pressure) is a common disorder of the circulatory system, affecting world’s adults and becoming more common with age. Older peoples may experience a change in their blood pressure pattern due to their arteries becoming more rigid (becoming less elastic). Most people do not even realize they have high blood pressure. Experts recommend that everyone should have checked their blood pressure regularly (preferably yearly).

Blood pressure is measured using an instrument called a sphygmomanometer. Blood pressure readings are a combination of two (Numbers) measurements. These are:
  •  Systolic: is the highest pressure against the arteries as the heart pumps. The normal systolic pressure is usually between 110 and 130mmHg.
  • Diastolic: is the pressure against the arteries as the heart relaxes and fills with blood. The normal diastolic pressure is usually between 70 and 80mmHg.
Can Cause

Hypertension usually does not produce any symptoms, because the organs of the body can resist high blood pressure for a long time. That’s why it is important to have regular medical examinations to make sure your blood pressure is in normal range.

High blood pressure over a period of time can contribute to many illnesses and diseases, including:
  1. Heart attack
  2. Heart failure
  3. Kidney disease
  4. Stroke
The Sources of Danger

Some of the factors which can contribute to high blood pressure include:
  1. Hereditary factors
  2. Obesity
  3. Lack of exercise or movements
  4. Extra in salt
  5. Drinking alcohol
  6. kidney disease
The effects of high blood pressure on the arteries are worsened by:
  1. Cigarette smoking
  2. High levels of saturated fat in the diet
  3. High blood cholesterol
  4. Diabetes.
Certain drugs can cause hypertension. Check your drugs with your doctor or pharmacist for alternatives. These drugs include:
  1. The combined contraceptive pill
  2. Non-steroidal anti-inflammatories
  3. Some nasal drops and sprays
  4. Some cough medicines, eye drops and appetite suppressants.
It can be control

Two out of five people can successfully lower their blood pressure by making adjustments to their lifestyle. For example, a low-fat diet and giving up cigarette smoking will reduce the damaging effects of hypertension on the arteries. Some healthy lifestyle choices include:
  • Maintain your weight within the healthy range.
  • Eat a high-fiber, low-fat and low-salt diet.
  • Give up smoking.
  • Stop alcohol consumption.
  • Exercise regularly and do physical works (See your doctor before you start any new exercise program.)
Last Advice

In most cases, it is necessary to take antihypertensive medication as well. Any drug treatment for hypertension needs to be monitored carefully by your doctor or pharmacist. You should never alter the dose of your hypertension medication or stop taking it without consulting with your doctor or pharmacist.


By Pharmacist Mithun Samodder
Online Pharmacy Expert

08 June, 2021

সানস্ক্রিন ক্রিমে ক্যান্সারের উপাদান

সানস্ক্রিন ক্রিমে ক্যান্সারের উপাদান।



বাজারের জনপ্রিয় প্রায় ৭৮ টি সানস্ক্রিন ক্রিমে পাওয়া গেল উচ্চমাত্রায় মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর ও ক্যান্সার সৃষ্টিকারী বেনজিন(Benzene)!

CDC, FDA ও WHO এর তথ্যমতে উচ্চমাত্রার বেনজিন ক্যান্সার সৃষ্টির উপাদান হিসেবে পরিচিত যেটা মানবদেহের জন্য খুব ভয়ঙ্কর। যেটা শ্বাস-প্রশ্বাস বা মুখ বা চামরার মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করলে ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে। একটি অনলাইন ফার্মেসি তাদের নিজস্ব মান নিয়ন্ত্রক পরীক্ষার সময় এই তথ্য পায়, এবং তারা পরবর্তীতে আমেরিকার ঔষধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা FDA তে আবেদন জানায় বিষয়টি দেখার জন্য।

উল্লেখ্য এ অনলাইন ফার্মেসিটি এর আগেও রেনিটিডিন এবং ভালসারটান ঔষধে অশুদ্ধতা প্রকাশ করেছিল। করোনাকালীন সময়ে হ্যান্ড স্যানিটাইজারে ক্ষতিকর উপাদান নিয়েও অনেকগুলো টেস্ট প্রকাশ করেছিল এই অনলাইন ফার্মেসি।

ফার্মাসিস্ট মিঠুন সমাদ্দার
তথ্য উৎস: webmd.com

03 June, 2021

বেশি বসে থাকার ঝুঁকিগুলি

বেশিক্ষণ বসে থাকা বা শুয়ে থাকা আপনার দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বাড়ায় যেমন হার্ট ডিজিজ, ডায়াবেটিস এবং কিছু ক্যান্সার। অতিরিক্ত বসে থাকা আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও খারাপ হতে পারে।
 
বেশি বসে থাকা জীবনযাপন আপনার স্বাস্থ্যের পক্ষে বিপজ্জনক হতে পারে। দিনের বেলা আপনি যত কম বসবেন বা শুয়ে থাকবেন, স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের সম্ভাবনা তত ভাল। আপনি যদি দিনের বেলা বেশি কর্মচঞ্চল থাকেন বা ঘোরাফেরা করেন তবে আপনি কোনো ডেস্কে বসে থাকা কারোর চেয়ে অসুস্ত হবার ঝুকিতে কম থাকবেন। আপনি যদি বেশিক্ষণ বসে থাকা জীবনযাপন করেন তবে আপনার ওজন বেশি হওয়া, টাইপ ২ ডায়াবেটিস বা হৃদরোগ এবং হতাশা ও উদ্বেগের সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

কীভাবে বসে থাকা জীবনধারা আপনার দেহে প্রভাব ফেলবে?
মানুষের শরীর সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে ভালো কাজ করে, আপনার হার্ট এবং কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমটি আরও কার্যকরভাবে কাজ করে। আপনি সোজা থাকলে আপনার অন্ত্র আরও দক্ষতার সাথে কাজ করে। হাসপাতালে শয্যাশায়ী ব্যক্তিদের অন্ত্রের ক্রিয়াকলাপে সমস্যা অনুভব করা খুব সাধারণ। অন্যদিকে আপনি শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকাকালীন, আপনার সামগ্রিক শক্তির স্তর এবং সহনশীলতা উন্নত হয় এবং আপনার হাড় শক্তি বজায় রাখে। বেশি বসে থাকা জীবনযাপনের জন্য যেসব সমস্যার মুখোমুখি হতে পারেন, তা হল-
  • দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকার ফলে বড় পা এর পেশী দুর্বল হয়ে যায়। যে পেশীগুলি হাঁটার জন্য এবং আপনাকে স্থিতিশীল (সোজা) রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
  • আপনার পেশীগুলির নড়াচড়া আপনার চর্বি এবং শর্করাগুলি হজম করতে সাহায্য করে। আপনি যদি বসে প্রচুর সময় ব্যয় করেন তবে হজম দুর্বল হবে, তখন আপনার শরীরের চর্বি হিসাবে সেই চর্বি এবং শর্করা গুলো জমতে থাকবে, এবং যা আপনার স্থূলতা বাড়ায়।
  • আমরা বেশি বসে থাকা এবং মানসিক স্বাস্থ্যের মধ্যে সম্পর্কগুলি বুঝতে পারি না, আমরা অনেকেই জানিনা যে বেশি বসে থাকা মানসিক উদ্বেগ ও হতাশার ঝুঁকি বাড়ায়।
  • কিছু সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে যে বেশি বসার ঝুঁকিগুলি ফুসফুস, জরায়ু এবং কোলন ক্যান্সার সহ কিছু ধরণের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে। এর পেছনের কারণ এখনও জানা যায়নি।
  • দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকা হৃদরোগের সাথে সম্পর্কযুক্ত। একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে সপ্তাহে ২৩ ঘণ্টার বেশি টেলিভিশন দেখেন এমন পুরুষরা সপ্তাহে কেবল ১১ ঘন্টা টেলিভিশন দেখা পুরুষদের তুলনায় কার্ডিওভাসকুলার রোগে মারা যাওয়ার ঝুঁকি ৬৪ শতাংশ বেশি। কিছু বিশেষজ্ঞ বলেছেন যেসব ব্যক্তিরা নিষ্ক্রিয় থাকেন এবং দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকেন তাদের হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুঁকির পরিমাণ ১৪৭ শতাংশ বেশি থাকে।


কীভাবে আপনি বেশি বসে থাকার ঝুঁকি থেকে আপনার স্বাস্থ্য বাঁচাতে পারেন? 

সক্রিয় হওয়া যতটা কঠিন আপনি ভাবেন তেমন কঠিন নয়। আপনার দিনে কিছু শারীরিক ক্রিয়াকলাপ অন্তর্ভুক্ত করার জন্য প্রচুর সহজ উপায় রয়েছে। আপনার দিনের সূচিতে বেশি কাজ বা কিছু উপায় রাখুনঃ

১. দীর্ঘ সময় হাঁটুন।
২. সাইকেল চালান সুযোগ থাকলে।
৩. লিফটের পরিবর্তে সিঁড়ি ব্যবহার করুন।
৪. বাস থেকে গন্তব্যের কিছু আগে নেমে যান, বাকিটা হেঁটে যান।
৫. আপনার কাজ গুলো এমন ভাবে সাজান যেন আপনাকে বেশি হাঁটতে হয়।
৬. বসে আড্ডা না দিয়ে হেঁটে হেঁটে গল্প করুন।
৭. মাঝে মাঝে সাঁতার কাটার সুযোগ তৈরি করুন।
৮. যোগ ব্যায়াম করতে শিখুন এবং সময় নির্ধারণ করে সেটা করুন।

অলস বৈশিষ্ট্য গুলো বাদ দিয়ে সবসময় চলাচলের মধ্যে থাকুন। বয়স হয়ে যাওয়া মানে বসে বসে গল্পের বই বা সংবাদপত্র পড়া না, ইজি চেয়ার বা আরাম কেদারা থেকে নিজেকে দূরে থাকুন। শরীরকে প্রয়োজনের বেশি বিশ্রাম দিলে সেটা আপনার শরীরের জন্যই ক্ষতির কারন হবে, তাই বেশি বসে থাকা বর্জন করে নিজের শারীরিক সুস্থতার জন্য চলমান বা কর্মঠ থাকুন, কারন নিজের শরীর নিয়ে না ভাবলে কোনো প্রকার অসুস্থতা চলে আসলে তার যন্ত্রণা কেবল আপনাকেই বহন করতে হবে। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।


ফার্মাসিস্ট মিঠুন সমদ্দার

02 June, 2021

আপনার ঔষধগুলি জানুন

চিকিৎসার প্রয়োজনে আমাদের ঔষধ গ্রহন করতে হয়, যেটা আমাদের সুস্থতার জন্য খুব দরকারি, নিরাপদে ঔষধ গ্রহণের জন্য যে বিষয় গুলো আপনার জানতে হবে।


১. আপনার ওষুধের নাম এবং ডোজগুলি জানুন।
২. জানুন আপনার ওষুধ গুলো কেন গুরুত্বপূর্ণ।
৩. আপনি কী নিচ্ছেন, কীভাবে এবং কখন নেবেন ইত্যাদি জানতে ঔষধের লেবেলগুলি পড়ুন।
৪. ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলো জানুন।
৫. আপনার ওষুধগুলি একে অপরের সাথে প্রতিক্রিয়া করে কিনা তা জেনে নিন।
৬. আপনি যদি একটি ডোজ মিস করেন তবে কী করবেন তা জানুন।
৭. আপনার কোনো ওষুধে অ্যালার্জি আছে কিনা তা জেনে নিন।

ঔষধ সম্পর্কে আপনার যেকোনো জিজ্ঞাসার উত্তর দেবার দায়িত্ব একজন ফার্মাসিস্টের। ফার্মাসিস্টের সাহায্য নিন নিরাপদে ঔষধ গ্রহন করুন।

- ফার্মাসিস্ট মিঠুন সমদ্দার

24 April, 2021

History of coronavirus

Coronaviruses are a big family of different viruses. Some of them cause the common cold in people. Others infect animals, including bats, camels, and cattle.

Experts say SARS-CoV-2 originated in bats. That’s also how the coronaviruses behind Middle East respiratory syndrome (MERS) and severe acute respiratory syndrome (SARS) got started. Experts say SARS-CoV-2 originated in bats. That’s also how the coronaviruses behind Middle East respiratory syndrome (MERS) and severe acute respiratory syndrome (SARS) got started. Experts say SARS-CoV-2 originated in bats. That’s also how the coronaviruses behind Middle East respiratory syndrome (MERS) and severe acute respiratory syndrome (SARS) got started. 

Scientists first identified a human coronavirus in 1965. It caused a common cold. Later that decade, researchers found a group of similar human and animal viruses and named them after their crown-like appearance. Seven coronaviruses can infect humans. The one that causes SARS emerged in southern China in 2002 and quickly spread to 28 other countries. More than 8,000 people were infected by July 2003, and 774 died. A small outbreak in 2004 involved only four more cases. This coronavirus causes fever, headache, and respiratory problems such as cough and shortness of breath.

MERS started in Saudi Arabia in 2012. Almost all of the nearly 2,500 cases have been in people who live in or travel to the Middle East. This coronavirus is less contagious than its SARS cousin but more deadly, killing 858 people. It has the same respiratory symptoms but can also cause kidney failure.


Source: webmd.com