Showing posts with label Pharmacist. Show all posts
Showing posts with label Pharmacist. Show all posts

26 June, 2024

Essential Tips for Effective Patient Counseling

Dear Pharmacist Community, Enhancing patient counseling is key to ensuring optimal medication outcomes. Here's a concise guide to improve your counseling sessions.

Essential Tips for Effective Patient Counseling - Mithun Samodder

Essential Tips for Effective Patient Counseling

1. Medication Basics: Explain the trade name, generic name, and purpose of the medication. Make sure patients understand the difference between brand names and generic equivalents to avoid confusion.

2. Benefits: Discuss what the medication is for and its benefits. Emphasize how it addresses the patient's specific condition to create a connection between their symptoms and the treatment.

3. Onset and Response: Inform patients when to expect results and what to do if they don't occur. Set realistic expectations about the timeline for improvement and advise on steps to take if the medication seems ineffective.

4. How to Take It: Provide clear instructions on dosage, timing, and duration. Use simple language and confirm understanding by asking the patient to repeat the instructions.

5. Missed Dose: Advise on what to do if a dose is missed. Offer specific guidance based on the medication's half-life and the time elapsed since the missed dose.

6. Safety: Outline precautions and how to minimize risks. Include advice on activities to avoid, such as driving or operating machinery if the medication can cause drowsiness.

7. Side Effects: Describe common and serious side effects, and actions to take if they occur. Encourage patients to report any unusual symptoms promptly and provide a clear action plan for serious side effects.

8. Monitoring: Teach patients how to monitor their treatment. Explain the importance of tracking symptoms, side effects, and any other relevant indicators of the medication's effectiveness.

9. Interactions: Warn about possible drug interactions. Highlight common interactions with over-the-counter medications, supplements, and foods.

10. Lab Tests: Explain how the medication might affect lab results. Ensure patients know if they need regular lab work and what the tests will monitor.

11. Course: Remind patients about the full course. Stress the importance of completing the entire prescribed course, even if they feel better.

12. Support: Provide information on how to reach a pharmacist anytime. Give clear contact details and encourage patients to reach out with any questions or concerns.

13. Storage: Instruct on proper storage. Include tips on keeping medications away from children and pets, and avoiding extreme temperatures.

14. Disposal: Advise on proper disposal of medications. Inform patients about take-back service or safe disposal methods to prevent misuse.


By incorporating these tips, pharmacists can enhance patient understanding, adherence, and overall outcomes.


Effective counseling empowers patients and promotes adherence. Let’s prioritize education and support for the best therapeutic outcomes.


Together in patient care,  

Mithun Samodder, Registered Pharmacist.


#PatientEducation #PatientCounseling

12 June, 2022

বাংলাদেশে সম্ভাবনাময় অনলাইন ফার্মেসির চ্যালেঞ্জসমূহ

এই শতাব্দীর শুরু থেকেই ইন্টারনেট জগতের ব্যাপক বিস্তার ঘটছে, সেই সাথে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ সমূহের রূপান্তর ঘটেছে ইন্টারনেট মাধ্যমে। ইন্টারনেটের সাহায্যে যে কয়টি সেবা প্রসার লাভ করেছে তার মধ্যে অন্যতম স্বাস্থ্যসেবা, যেমন ঔষধ সেবা এবং ডাক্তারের পরামর্শ এর মধ্যে অন্যতম। এই সময় ইন্টারনেট ভিত্তিক ফার্মেসি বা অনলাইন ফার্মেসি সারাবিশ্বে ব্যাপক হারে সেবা শুরু করেছে, দিন দিন বাড়ছে এর সম্ভাবনা ও পরিধি। উপকৃত হচ্ছেন এর ব্যবহারকারীরা এবং ঔষধ ব্যবস্থাপনা হচ্ছে সহজ ও সুবিধাজনক। ব্যস্ত দৈনন্দিন জীবনে ঔষধ ক্রয় এবং এর প্রাপ্তি সহজ করে দিচ্ছে এই অনলাইন ফার্মেসি। অনলাইন ফার্মেসির ভবিষ্যত খুব উজ্জ্বল ধরা হচ্ছে আগামীর জীবনধারা ও পৃথিবীর কথা চিন্তা করে। অনেক উদ্যোক্তাই ইচ্ছা প্রকাশ করছেন একটি অনলাইন ফার্মেসি ডেভেলপ করতে। আমাদের বাংলাদেশও এর বাইরে নয়, আমাদের দেশেও অনেকগুলো অনলাইন ফার্মেসি কাজ করে যাচ্ছে। কিন্তু আমাদের দেশে বাইরে বিশ্বের মতো ইতিবাচক সাড়া এখনো পাচ্ছে না কেউই! কিন্তু কেন? শুধু কি অনলাইন ভিত্তিক প্রতারণা এর জন্য দায়ী, নাকি মানুষের কাছে এখনো পরিষ্কার না অনলাইন ফার্মেসি প্রক্রিয়া?

শুরুর দিকের একজন অনলাইন ফার্মেসি ডেভেলপার হিসেবে এদেশে এর প্রতিবন্ধকতা বা চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে অনেকগুলো বিষয় আমার কাছে সুনির্দিষ্ট হয়েছে, সেগুলো সংক্ষেপে উপস্থাপন করলাম, হয়তো অন্যান্য ডেভেলপার বা উদ্যোক্তার সহায়তা হবে।

শুরুতেই বলে রাখি অন্য ফার্মেসির সঙ্গে অনলাইন ফার্মেসির পার্থক্য অনেক বেশি। এমনিতেই এদেশে ফার্মেসি ব্যাপারটা অনেকের কাছে পরিষ্কার নয়, আমরা আমাদের মতো করে এটাকে একটি লাভজনক ব্যবসায় রূপান্তর করে তুলেছি, যার ব্যবস্থাপনা আমরা আমাদের মতো করে নির্ধারণ করে নিয়েছি যা আধুনিক ঔষধ ব্যবস্থাপনার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।


বাংলাদেশে অনলাইন ফার্মেসির চ্যালেঞ্জসমূহ:

১. অনলাইন ফার্মেসির উপস্থাপনা: ওয়েব সাইট অথবা অ্যাপস এর সাহায্যে ফার্মেসিগুলো সেবাগ্রহীতার কাছে পৌঁছায়। এখানে সহজবোধ্য এবং সহজে ব্যবহার করা যায় এমন ওয়েবসাইট বানানো অনলাইন ফার্মেসির প্রথম চ্যালেঞ্জ। গ্রাহকের দক্ষতা রুচিশীলতা এবং মননের উপরও নির্ভর করে উপস্থাপনার সফলতা। এসব বিবেচনায় রেখে একটি সফল ওয়েবসাইট বা অ্যাপস প্রস্তুত করা অনেক গবেষণার বিষয়। এবং বলে রাখা ভাল এদেশের মানুষের ফার্মেসির সম্পর্কে ধারণা বা চিন্তা মাথায় রাখা উচিত। CMS বা Content management system নিয়ে যথেষ্ট কাজ করার থাকে।

২. ঔষধ নির্বাচন: বাংলাদেশের অন্য ফার্মেসি গুলোর জন্য এই চ্যালেঞ্জটা সবথেকে বড় যে আপনি ফার্মেসিতে কি কি ঔষধ বা স্বাস্থ্য পণ্য রাখবেন এবং কি পরিমাণে রাখবেন। এদেশের ফার্মা জগতের পরিধি বিশাল আর তাই দেশে নিবন্ধিত শুধুমাত্র এলোপ্যাথিক ঔষধের সংখ্যাই প্রায় ২৭৩৪১, জেনেরিক প্রায় ৩৪২৭, প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ২০২, এছাড়াও আরো কিছু ঔষধ এবং ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা পণ্য তো রয়েছেই! আবার রয়েছে এরিয়া ভিত্তিক, সময় ভিত্তিক বা রোগের প্রাদুর্ভাব ভিত্তিক ঔষধের সচলতা। এত বিশাল ঔষধ এর সংখ্যা কোনো ফার্মেসির পক্ষে রাখা সম্ভব না, এবং সেটা কোনো ফার্মেসি দাবিও করতে পারে না, সাইনবোর্ডে লিখে রাখলেও যে "সকল প্রকার ঔষধ পাওয়া যায়" সেটা বাস্তবে রাখতে পারেনা। আবার ঔষুধের মেয়াদ একটি জরুরি বিষয় হওয়ায় বেশিসংখ্যক ঔষধ সংরক্ষণ করা যায় না কারণ Inventory Aging মাথায় রাখতে হয়। আবার কাস্টমার এর চাহিদা চিন্তা করেও ঔষধ রাখতে হয় বেশি পরিমাণে, এ যেন এক অদ্ভূত দোটানা!

৩. Inventory Management বা ERP: দোকান ফার্মেসিতে ঔষধ ব্যবস্থাপনার থেকে অনলাইন ফার্মেসিতে ঔষধ ব্যবস্থাপনা অনেকটা ভিন্ন। অনলাইন ফার্মেসির ওয়েবসাইট বা সফটওয়্যার সমূহ একত্রে কাজ করতে দরকার একটি কার্যকর ও নির্ভরযোগ্য ইনভেন্টরি ব্যবস্থাপনা, কারণ অনলাইন ফার্মেসির Stock Purchase Sale এর পরিপূর্ণ হিসাব রাখাটা জরুরি এবং এটা অনেক জটিল হয়ে থাকে। গোছানোভাবে ঔষধ ব্যবস্থাপনা করতে গেলে অবশ্যই এদিকটায় আপনাকে পরিপূর্ণ নজর দিতে হবে, আপনি না পারবেন দোকান ফার্মেসির মত অগোছালোভাবে ঔষধ ব্যবস্থাপনা করতে আবার না পারবেন সঠিক ব্যবস্থাপনা ছাড়া অনলাইন ফার্মেসি চালাতে। সেরকম হলে দিনশেষে ব্যাপারটা জটিল হয়ে উঠবে। তাই ইনভেন্টরি ম্যানেজমেন্ট বড় একটি চ্যালেঞ্জ অনলাইন ফার্মেসি গুলোর জন্য।

৪. ফার্মেসির ব্রান্ডিং: অনলাইন ফার্মেসির জন্য ব্র্যান্ডিং একটি জরুরি বিষয়, অনলাইনে বিদ্যমান যে কোন সেবার জন্যই ব্রান্ডিং একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে সাম্প্রতিক কালে বাংলাদেশ অনলাইন ভিত্তিক কিছু প্রতারণার কারণে ব্রান্ডিং আরো বেশি জরুরি হয়ে পড়েছে। ব্র্যান্ডিং নিয়ে যারা কাজ করেন তারা পণ্যের মান এবং সেবার মানের দিকে নজর দিচ্ছেন। কারণ ফার্মেসির ক্ষেত্রে ভালো সেবা দিয়ে মানুষের মনে স্থান করে নেওয়াটা বেশি জরুরি।

৫. অর্ডার এবং ডেলিভারি প্রসেস: যেসব গ্রাহক অনলাইনে সেবা নিতে অভ্যস্ত তারা চায় সহজ ও দ্রুত একটি সেবা, আর যারা নতুন গ্রাহক তারা যাচাই করতে আসেন অনলাইনের সেবাটি কেমন। ঔষধের প্রাপ্যতা ও দ্রুত অর্ডার নেওয়া এবং দ্রুত ও সঠিক উপায় ডেলিভারি দেওয়া অনলাইন ফার্মেসি সেবার জন্য অন্যতম প্রধান চ্যালেঞ্জ। অনলাইন ফার্মেসি ডেভেলপ করতে এই ধাপে অনেক কিছুই করার থাকে।

৬. মান: ঔষধের মান বা সেবার মান বা ডেলিভারির মান বা কাস্টমার ব্যবস্থাপনার মান (CRM) এই সকল বিষয়গুলো নির্ধারণ করে অনলাইন ফার্মেসির মান। একজন বাংলাদেশী গ্রাহক দোকান ফার্মেসিতে এসব মান যাচাই করার সুযোগ না পেলেও অনলাইন ফার্মেসিতে এসব মান খুব যাচাই করেন। এবং অবশ্যই এটা অনলাইন ফার্মেসি ডেভলপারদের জন্য সহায়ক হয়।

৭. স্পর্শ কাতর ঔষধ সমূহের ডেলিভারি: এই বিষয়টি একটি বড় চ্যালেঞ্জ আবার এটিই হতে পারে আপনার অনলাইন ফার্মেসির জন্য বড় একটি সুনাম এর কারণ। কিছু ঔষধ যেমন তাপ-সংবেদনশীল বা ভঙ্গুর বা পরিবহনে কঠিন এসব ঔষধ দক্ষতার সাথে ডেলিভারি দিতে পারলে গ্রাহকদের মধ্যে আপনার ফার্মেসি পরিচিতি পেতে অনেক সহজ হবে।

৮. অফার: অনলাইন প্লাটফর্ম বলতে বাংলাদেশের মানুষ অনেকে খুঁজতে থাকেন ডিসকাউন্ট বা ফ্রি অফার। ঔষধে ডিসকাউন্ট দেশে নিষিদ্ধ এবং ডিসকাউন্ট দাতারা ভেজাল ঔষধ দিতে পারেন এমন সম্ভাবনা রয়েছে। গ্রাহকদের মাঝে এ ব্যাপারে সচেতনতা তৈরি করা খুবই কঠিন। একদিকে গ্রাহক পরিচিতি বাড়াতে হবে অন্যদিকে সুস্থ প্রতিযোগিতাতেও টিকে থাকতে হবে।

৯. রেগুলাটরি আফেয়ারস: ঔষধ ব্যবসা বাংলাদেশ একটি নিয়ন্ত্রিত ব্যবসা, এর জন্য নির্দিষ্ট লাইসেন্স দরকার, নানাবিধ শর্ত মেনে ব্যবসা পরিচালনা করতে হয়। বাংলাদেশ ঔষধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা থেকে কিছু আইন এবং বিধি-নিষেধ আরোপ করা হয়েছে, এসকল বিষয় তদারকি করে এবং মেনে চলে দেশের সকল ঔষধ ব্যবসায়ী ব্যবসা করে থাকেন। এই বিষয় সমূহ একত্রে রেগুলাটরি আফেয়ারস এর মধ্যে পড়ে এবং এই বিষয়ে অভিজ্ঞ জনবল দিয়ে এই কাজগুলো সম্পন্ন করা উচিত, কারণ অনেকে এই কাজগুলো সহজ মনে করলেও এখানে রয়েছে অনেকগুলো বিষয়। আইন কানুন সম্পর্কে ধারণা নিয়ে অনলাইন ফার্মেসি চালানো ভালো। বাংলাদেশ অনলাইন ভিত্তিক ফার্মেসির লাইসেন্স এবং অন্যান্য কার্যক্রম সম্পর্কে এখনো কিছু প্রক্রিয়া বাকি রয়ে আছে, Directorate general of drug administration (DGDA) নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে অনলাইন ফার্মেসি তথা ফার্মেসি ব্যবস্থাপনা সুসংগঠিত করতে।

১০. অর্ডার ক্যানসেল ও রিটার্নের প্রসেস: অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোতে কিছু কারণে নিয়মিত অর্ডার ক্যান্সেল হয়ে থাকে, কাস্টমারদের এই সুযোগ দিতে হয়। এটা একটা বড় চ্যালেঞ্জ অনলাইন ফার্মেসির জন্য। কারণ ওষুধ বিষয়টি স্পর্শকাতর যেখানে রিটার্নের সুযোগ থাকে না বা রিটার্ন নেওয়াটা অনিরাপদ। এবং তাই অর্ডার কনফার্ম এর আগেই কাস্টমারকে সঠিক ঔষধ নির্ধারণে সাহায্য করা উচিত। কারণ ঔষধ রিটার্ন এর ক্ষেত্রে অনেক ঝুঁকি থাকে। ওয়েবসাইটে বা অ্যাপসে এ ব্যাপারটি পরিষ্কার করে লিখে দেওয়া উচিত।

১১. সম্মিলিত প্রচেষ্টা: অনলাইন ফার্মেসির সম্পূর্ণ ব্যবস্থাপনা এবং পরিচালনা নির্ভর করে কয়েকটি সম্মিলিত কাজের উপর, যে কাজগুলো নির্ভর করে নির্দিষ্ট ডিপার্টমেন্টের উপর, প্রত্যেকটি ডিপার্টমেন্ট যখন যার যার কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করবে তখন সামগ্রিকভাবে অনলাইন ফার্মেসি কার্যকলাপ সফলতা পাবে এবং সেবার মান উন্নত হবে। তাই অনলাইন ফার্মেসি অপারেশনাল কার্যকলাপ নির্ধারণ করে নিতে হয় আগেই। কাজ নির্দিষ্টকরণ এবং সঠিক ডিপার্টমেন্টকে সঠিক কাজ দেওয়ার মাধ্যমে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত করা যায়।

১২. বিজ্ঞাপন: বাংলাদেশ ঔষধ এর বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ, এটা আইন দ্বারা নির্ধারণ করা। সে ক্ষেত্রে অনলাইন ফার্মেসি বিজ্ঞাপন কিছুটা সীমিত রাখতে হয় বা বিজ্ঞাপন আইনগুলো মেনে বিজ্ঞাপন নির্ধারণ করা যায়। বিভিন্ন সামাজিক সচেতনতামূলক বিজ্ঞাপন এর মাধ্যমে অন্যের ফার্মেসির প্রচার সম্ভব।

একজন ফার্মাসিস্টের দৃষ্টি থেকে কেবলমাত্র টেকনিক্যাল বিষয়গুলো থেকে চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরা হলো, ব্যবসায়িক পরিকল্পনা বা ব্যাবসায়িক ধারা সংক্রান্ত দিকগুলো ভিন্ন। অনলাইন ফার্মেসি নিঃসন্দেহে আগামীতে অন্যান্য অনলাইন ভিত্তিক সেবার মতোই বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করবেন। এ ব্যাপারে অনেক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গবেষণার ফলাফল দিয়েছেন। আর তাই প্রতিবন্ধকতাসমূহ মাথায় রেখে অনলাইন ফার্মেসি সুগঠিত করা সহজ হবে, ফার্মেসি তথা ঔষধ ব্যবস্থাপনা পরিবর্তন এবং সুগঠিত হওয়া দেশের মানুষের জন্য খুবই জরুরী। আমি আশাবাদী অনলাইন ফার্মেসি আধুনিক ঔষধ ব্যবস্থাপনার সকল চাহিদা পূরণ করবে। ধন্যবাদ।

ফার্মাসিস্ট মিঠুন সমদ্দার
গুড ফার্মেসি প্র্যাকটিস এক্সপার্ট

#mithunsamodder

25 September, 2021

World Pharmacist Day 2021

"World Pharmacist Day 2021"

World Pharmacist day is observed across the world on 25th September. The World Pharmacists Day is celebrated by Pharmacists to promote their commitment for the role of the pharmacist in improving healthcare in all parts of the world.

The International Pharmaceutical Federation (FIP), the global federation of national associations of pharmacists and pharmaceutical scientists, came into existence on September 25, 1912. The FIP Council in Istanbul, Turkey, in 2009 suggested to observe the Pharmacist Day on September 25 because on this day FIP came into existence.

#WPD2021 #Pharmacist #Mithunsamodder