26 June, 2024

Essential Tips for Effective Patient Counseling

Dear Pharmacist Community, Enhancing patient counseling is key to ensuring optimal medication outcomes. Here's a concise guide to improve your counseling sessions.

Essential Tips for Effective Patient Counseling - Mithun Samodder

Essential Tips for Effective Patient Counseling

1. Medication Basics: Explain the trade name, generic name, and purpose of the medication. Make sure patients understand the difference between brand names and generic equivalents to avoid confusion.

2. Benefits: Discuss what the medication is for and its benefits. Emphasize how it addresses the patient's specific condition to create a connection between their symptoms and the treatment.

3. Onset and Response: Inform patients when to expect results and what to do if they don't occur. Set realistic expectations about the timeline for improvement and advise on steps to take if the medication seems ineffective.

4. How to Take It: Provide clear instructions on dosage, timing, and duration. Use simple language and confirm understanding by asking the patient to repeat the instructions.

5. Missed Dose: Advise on what to do if a dose is missed. Offer specific guidance based on the medication's half-life and the time elapsed since the missed dose.

6. Safety: Outline precautions and how to minimize risks. Include advice on activities to avoid, such as driving or operating machinery if the medication can cause drowsiness.

7. Side Effects: Describe common and serious side effects, and actions to take if they occur. Encourage patients to report any unusual symptoms promptly and provide a clear action plan for serious side effects.

8. Monitoring: Teach patients how to monitor their treatment. Explain the importance of tracking symptoms, side effects, and any other relevant indicators of the medication's effectiveness.

9. Interactions: Warn about possible drug interactions. Highlight common interactions with over-the-counter medications, supplements, and foods.

10. Lab Tests: Explain how the medication might affect lab results. Ensure patients know if they need regular lab work and what the tests will monitor.

11. Course: Remind patients about the full course. Stress the importance of completing the entire prescribed course, even if they feel better.

12. Support: Provide information on how to reach a pharmacist anytime. Give clear contact details and encourage patients to reach out with any questions or concerns.

13. Storage: Instruct on proper storage. Include tips on keeping medications away from children and pets, and avoiding extreme temperatures.

14. Disposal: Advise on proper disposal of medications. Inform patients about take-back service or safe disposal methods to prevent misuse.


By incorporating these tips, pharmacists can enhance patient understanding, adherence, and overall outcomes.


Effective counseling empowers patients and promotes adherence. Let’s prioritize education and support for the best therapeutic outcomes.


Together in patient care,  

Mithun Samodder, Registered Pharmacist.


#PatientEducation #PatientCounseling

23 June, 2024

রাসেলস ভাইপার (চন্দ্রবোড়া সাপ): পরিচিতি ও সতর্কতা

রাসেলস ভাইপারের পরিচিতি

রাসেলস ভাইপার, বাংলায় যাকে চন্দ্রবোড়া সাপ বলা হয়, একটি অত্যন্ত বিষাক্ত সাপ। এটি ভারত, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, নেপাল এবং পাকিস্তানে পাওয়া যায়। ইংরেজ প্রকৃতিবিদ জর্জ শ এবং চিত্রশিল্পী ফ্রেডেরিক পলিডোর নডার ১৭৯৭ সালে প্রথম এর বর্ণনা করেন। ভারতবর্ষে চারটি প্রধান বিষাক্ত সাপের একটি হিসেবে এটি পরিচিত।

এই সাপটি সাধারণত উন্মুক্ত ঘাসযুক্ত বা ঝোপঝাড় এলাকায়, বনাঞ্চল এবং চাষাবাদ উপযুক্ত এলাকায় পাওয়া যায়। এটির দেহের উপরের অংশ হলুদ, খয়েরি বা বাদামী রঙের সঙ্গে কালো রঙের দাগযুক্ত। এর এমন বৈশিষ্ট্যের কারণে মানুষ সহজে একে দেখতে পায়না। এটি প্রধানত সমতল এলাকা, উপকূলীয় নিম্নভূমি, নদীর তীরবর্তী এলাকা এবং পাহাড়ের উপযুক্ত আবাসস্থলে পাওয়া যায়।

Russell's Viper
রাসেলস ভাইপার (চন্দ্রবোড়া সাপ): পরিচিতি ও সতর্কতা

স্বভাব ও আক্রমণাত্মকতা

চন্দ্রবোড়া সাপ সাধারণত মানুষকে এড়িয়ে চলে, তবে একটি সীমার পর বিরক্ত করলে প্রচণ্ড আক্রমণাত্মক হয়ে উঠতে পারে। প্রতিবছর সাপের কামড়ে যত মানুষ মারা যায়, তার উল্লেখযোগ্য একটি অংশ চন্দ্রবোড়ার কামড়ে মারা যায়। তবে "মানুষকে তেড়ে এসে কামড়ায়" এ কথা গুজব মাত্র। এরা মূলত Ambush predator, তাই এক জায়গায় চুপ করে পড়ে থাকে। মানুষ বা বড় কোন প্রাণী সামনে এলে ইংরেজি অক্ষর S আকৃতির কুণ্ডলী পাকিয়ে খুব জোরে জোরে "হিস্ হিস্" শব্দ করে। তারপরও তাকে বিরক্ত করা হলে তবেই অত্যন্ত দ্রুতগতিতে ছোবল মারতে পারে। ছোবল দেওয়ার সময় শরীরের সামনের দিকটা ছুঁড়ে দেয় বলে ঐ "তেড়ে এসে কামড়ায়" জাতীয় ভুল ধারণার জন্ম।

এদের বিষদাঁতের আকার অন্যান্য ভাইপার জাতীয় সাপের সাথে তুলনীয় এবং কিছু র‍্যাটেলস্নেকের প্রজাতির থেকে ছোট। এরা প্রচণ্ড জোরে হিস হিস শব্দ করতে পারে। চন্দ্রবোড়া দিনে ও রাতে উভয় সময়ে কামড়ায়। অন্য সাপ মানুষকে দংশনের পর সেখান থেকে দ্রুত সরে যায়, কিন্তু চন্দ্রবোড়া অনেক সময় দংশন করে কামড় ধরে রাখে।

অন্যান্য সাপের মতোই চন্দ্রবোড়াও সাধারণত মানুষকে এড়িয়েই চলে, কিন্তু লোকালয়ের কাছাকাছি ক্ষেতে কিংবা ঘাসজমিতে, কিংবা অনেক সময় ইঁদুর শিকার করতে লোকালয়ে ঢুকে পড়ার ফলে মানুষের সঙ্গে এর সংঘাত প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছে। প্রতিবছরই উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ কেবল এ সাপটির কামড়েই প্রাণ হারান। আক্রমণের ক্ষিপ্র গতি ও বিষের তীব্রতার কারণে ‘কিলিংমেশিন’ হিসেবে বদনাম রয়েছে সাপটির। তবে এই সাপ সম্পর্কে নানা অতিরঞ্জিত গুজবও ছড়িয়ে পড়ছে বর্তমানে।


প্রজনন

সাপ সাধারণত ডিম পাড়ে এবং ডিম ফুটে বাচ্চা হয়। তবে চন্দ্রবোড়া সাপ ডিম পাড়ার পরিবর্তে সরাসরি বাচ্চা দেয়। ফলে সাপের বাচ্চাদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এরা বছরের যে কোনো সময় প্রজনন করে। তবে মে থেকে পরের তিন মাস প্রজনন সবচেয়ে বেশি ঘটে। একটি স্ত্রী সাপ গর্ভধারণ শেষে ২০ থেকে ৪০টি বাচ্চা দেয়। তবে কোনো কোনো চন্দ্রবোড়া সাপের ৮০টি পর্যন্ত বাচ্চা দেয়ার রেকর্ড আছে।


বিষ ও তার প্রভাব

চন্দ্রবোড়ার বিষদাঁত solenoglyphous, অর্থাৎ মুখ বন্ধ করলে দাঁত ভাঁজ হয়ে মুখের সঙ্গে সমান্তরালভাবে অবস্থান করে। একটি চন্দ্রবোড়া সাপ এক ছোবলে বেশ খানিকটা বিষ ঢালতে পারে। পূর্ণবয়স্ক সাপের ক্ষেত্রে বিষের পরিমাণ ১৩০-২৫০ মিলিগ্রাম হয়ে থাকে। ৭৯ সেমি (৩১ ইঞ্চি) গড় দৈর্ঘ্যের শিশু চন্দ্রবোড়ার বিষের পরিমাণ ৮ থেকে ৭৯ মিলিগ্রাম (গড় ৪৫ মিলিগ্রাম) অবধি দেখা গেছে।


বিষক্রিয়া ও লক্ষণ

রাসেলস ভাইপার কামড়ালে তৎক্ষণাৎ কিছু লক্ষণ দেখা দিতে পারে, যার ফলে দ্রুত চিকিৎসার প্রয়োজন:

- ব্যথা এবং ফোলা: কামড়ের জায়গায় তৎক্ষণাৎ ব্যথা এবং ফোলা শুরু হয়।

- রক্তপাত: মাড়ি, প্রস্রাব এবং থুথুতে রক্তপাত দেখা দিতে পারে।

- রক্তচাপ ও হৃদস্পন্দন হ্রাস: রক্তচাপ কমে যায় এবং হৃদস্পন্দন হ্রাস পায়।

- ব্লিস্টারিং এবং নেক্রোসিস: কামড়ের জায়গায় ফোসকা পড়ে এবং ত্বকের কিছু অংশের মৃত্যু হতে পারে।

- বমি এবং মুখের ফোলা: প্রায় এক-তৃতীয়াংশ ক্ষেত্রে বমি এবং মুখের ফোলা দেখা যায়।

- কিডনি ফেলিওর: চিকিৎসা না করলে প্রায় ২৫-৩০% ক্ষেত্রে কিডনি ফেলিওর হতে পারে।

- ডিসেমিনেটেড ইন্ট্রাভাসকুলার কোঅ্যাগুলেশন: গুরুতর বিষক্রিয়ায় রক্ত জমাট বাঁধা শুরু হতে পারে, যা হতে পারে মৃত্যুর কারণ।

রাসেলস ভাইপার কামড়ানোর পরে ২৯% ক্ষেত্রে পিটুইটারি গ্রন্থির গুরুতর ক্ষতি হতে পারে, যা হাইপোপিটুইটারিজম নামক অসুখের কারণ হতে পারে।


অ্যান্টিভেনম চিকিৎসা

রাসেলস ভাইপার কামড়ানোর পরে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসা শুরু করা উচিত। দ্রুত চিকিৎসা ও এন্টিভেনম ব্যবহারের মাধ্যমে গুরুতর ও প্রাণঘাতী জটিলতা এড়ানো যায়। ভারত, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা প্রভৃতি দেশে বিষধর সাপের বিষ প্রতিরোধের জন্য যে Polyvalent antivenom প্রয়োগ করা হয়, তার দ্বারাই চন্দ্রবোড়ার বিষেরও প্রতিরোধ সম্ভব। ২০১৬ সালে কোস্টারিকার Clodomiro Picado Institute একটি নতুন অ্যান্টিভেনম তৈরি করেছে এবং শ্রীলঙ্কায় তা পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।


চিকিৎসাক্ষেত্রে এর বিষের প্রয়োগ

চন্দ্রবোড়ার বিষ রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে, একারণে হাসপাতালের ল্যাবরেটরিতে রক্ত জমাট বাঁধা সংক্রান্ত পরীক্ষায় এর ব্যবহার হয়। রক্ত জমাট বাঁধা, গর্ভধারণ বিষয়ক জটিলতা যেমন- গর্ভপাতকারী এক রোগ নির্ধারণের পরীক্ষায় (ডাইলিউট রাসেল'স ভাইপার ভেনম টাইম) লুপাস অ্যান্টিকোয়াগুল্যান্টের উপস্থিতি নির্ণয়ে চন্দ্রবোড়ার বিষ ব্যবহৃত হয়।


সাপটির বর্তমান অবস্থা

২০০৯ সালে এশিয়াটিক সোসাইটি কর্তৃক প্রকাশিত বাংলাদেশ উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষে এটিকে বাংলাদেশে মহাবিপন্ন বলে বর্ণনা করা হয়েছে। বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনে এ প্রজাতিটিকে সংরক্ষিত বলা হয়। তবে বর্তমানে উপযুক্ত পরিবেশ পাবার কারণে এই সাপটির সংখ্যা দ্রুত গতিতে বেড়ে চলছে।


সচেতনতা ও সতর্কতা

চন্দ্রবোড়া সাপের বিষাক্ত হওয়ার কারণে, এর কামড়ানোর ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ:

- কর্মক্ষেত্রে সতর্কতা: গ্রামাঞ্চল ও চাষের জমিতে কাজ করার সময় সতর্ক থাকতে হবে।

- আবাসস্থলে সতর্কতা: এই সাপগুলি প্রায়ই মানুষের কাছাকাছি আসে ইঁদুর খাওয়ার জন্য, তাই বাড়ির আশেপাশে সতর্ক থাকা উচিত।

- প্রাথমিক চিকিৎসার জ্ঞান: প্রাথমিক চিকিৎসার কিছু সাধারণ নিয়ম জানা থাকলে জীবন রক্ষা করা সম্ভব।


সবার উচিত রাসেলস ভাইপার বা চন্দ্রবোড়া সাপ সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সঠিক সময়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া। যা আমাদের জীবন রক্ষা করতে সাহায্য করবে এবং এই সাপের বিষক্রিয়া থেকে সুরক্ষা প্রদান করবে।


তথ্য সংগ্রহ ও সম্পাদনায়

ফার্মাসিস্ট মিঠুন সমদ্দার


#russellsviper #snake #awareness 

19 May, 2023

Dhaka Needs More Trees to Beat the Heat

Dhaka, the capital of Bangladesh, is one of the most densely populated cities in the world. With a population of over 20 million people, it is also one of the hottest. In recent years, the city has been experiencing increasingly hot summers, with temperatures reaching up to 40 degrees Celsius.


The lack of trees in Dhaka is one of the main reasons for the city's heat problem. Trees provide shade and help to cool the air. They also absorb carbon dioxide and release oxygen, which helps to improve air quality.

A study by the World Health Organization found that urban areas with more trees have lower temperatures than those with fewer trees. The study also found that trees can help to reduce air pollution and improve mental health.

Dhaka needs to plant more trees to overcome its heat problem. The government should create a tree-planting program and provide incentives for people to plant trees in their homes and businesses. Schools and universities should also plant trees on their campuses.


By planting more trees, Dhaka can make its summers cooler and more livable. Trees can also help to improve the city's air quality and mental health. Trees are an important part of any city, and Dhaka is no exception. By planting more trees, Dhaka can make its summers cooler, cleaner, and more livable.

11 January, 2023

Future pharmacies and Digital transformation of pharmacy industry

There are a few trends that are shaping the future of pharmacy. One trend is the increasing use of technology in pharmacy practice. For example, many pharmacies are now using automated dispensing systems and electronic medical record systems to improve efficiency and reduce the risk of errors. Additionally, pharmacists are using telepharmacy and telemedicine to provide care to patients remotely.

Another trend is the increasing focus on patient care and disease management. Many pharmacists are now working closely with patients to help them manage their medications and improve their health outcomes. This may involve counseling patients on how to take their medications correctly, providing lifestyle recommendations, and helping patients with chronic conditions to manage their disease.


Finally, there is a growing recognition of the important role that pharmacists can play in public health. Pharmacists are often the most accessible healthcare professionals in a community, and they are well positioned to provide education and support to help prevent the spread of infectious diseases, promote vaccination, and support other public health initiatives.

The future of pharmacy is likely to involve a combination of technological advancements and a greater focus on patient care and public health. There are many new technologies that are likely to be used in pharmacy in the future. Some of these technologies include:

1. Artificial intelligence (AI) and machine learning: These technologies can be used to improve the efficiency and accuracy of pharmacy practice, for example by helping pharmacists to identify potential drug interactions or alerting them to potential issues with a patient's medication regimen.

2. Telepharmacy: These technologies allow pharmacists to provide care to patients remotely, using video conferencing or other methods. This can be particularly helpful in rural or underserved areas, where access to healthcare may be limited.

3. 3D printing: This technology could potentially be used to manufacture customized medications or medical devices, which could be particularly useful for patients with rare or complex conditions.

4. Robotics: Robotics technology could be used to automate certain tasks in pharmacy, such as dispensing medications or restocking shelves. This could help to improve efficiency and reduce the risk of errors.

5. Wearable technology: Pharmacists may be able to use wearable devices, such as smart watches or fitness trackers, to monitor patients' health and provide personalized recommendations for improving their health outcomes.

Overall, the use of these and other new technologies has the potential to transform pharmacy practice and improve the care that patients receive. So now pharmacists should learn these uses of technology and move forward for human welfare.

Pharmacist

05 January, 2023

নতুন সব প্রযুক্তি, যেগুলো আমাদের অবাক করবে

নতুন বছর শুরু হয়েছে, সাথে সাথে এই গ্রহের প্রযুক্তি ক্ষেত্রেও অনেক বড় পরিবর্তন আসছে। ২০২৩ সালে প্রযুক্তির পরিবর্তনগুলো আমাদের ডিজিটাল দুনিয়ার রূপ বদ
লে দেবে, ব্যবসা বাণিজ্য এবং মানুষের জীবনযাত্রা বদলে দেবে এসব প্রযুক্তি, যার শুরু হয়তো শুরু হয়ে গেছে! আমার নজরে আসা সেরকম কিছু প্রযুক্তি হল-
Artificial Intelligence

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্রুত উন্নয়ন:

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার আরো বেড়ে যাবে ২০২৩ সালে। No-code AI (অর্থাৎ যেখানে কোডিং না করে ড্র্যাগ অ্যান্ড ড্রপ করে প্রোগ্রাম তৈরি করা যায়) ব্যবহার করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলি আরো সহজে বুদ্ধিমান পণ্য এবং সেবা তৈরি করবে।

২০২৩ সালে মানুষের সাহায্য ছাড়া স্বয়ংক্রিয় উপায়ে শপিং এবং ডেলিভারি সেবা পাবে নতুন ট্রেন্ড। ক্রেতাদের জন্য AI এই বিষয়গুলি একদম সহজ করে দেবে। বলা যায় AI প্রতিটি ইন্ডাস্ট্রির প্রতিটি ব্যবসা প্রক্রিয়াকে বদলে দিতে যাচ্ছে। বিক্রেতারা তাদের ইনভেন্টরি সামলানোর জন্য AI এর ব্যবহার অনেক বাড়াবে। তখন নতুন ধরনের সেবা যেমন অনলাইনে কিনে স্টোর থেকে ডেলিভারি নেওয়া খুব সাধারণ হয়ে যাবে।

মেটাভার্সের যাদু:

বিশাল ইন্টারনেট জগতে একটা স্থায়ী প্ল্যাটফর্মে আমরা আমাদের কাজ করবো কিংবা অন্যদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করবোকরবো, সেই জগতকে ‘মেটাভার্স’ বলা হচ্ছে। আর ২০২৩ সাল হতে যাচ্ছে সেই গুরুত্বপূর্ণ বছর, যেটা ঠিক করে দেবে আগামী এক দশকে মেটাভার্স সেক্টরে কী হবে।

আমরা সামনের বছর আরো আধুনিক “অ্যাভাটার প্রযুক্তি” দেখতে পাবো। মেটাভার্সে প্রত্যেকের একটা নিজস্ব ডিজিটাল ভার্সন বা অ্যাভাটার থাকবে। এই অ্যাভাটার দেখতে হুবহু আমাদের মতোই হবে। মোশন ক্যাপচার কাজে লাগিয়ে অ্যাভাটার আমাদের চলাফেরা, শরীরি ভাষা, অঙ্গভঙ্গীও নকল করতে পারবে। এমনও হতে পারে মেটাভার্সে অ্যাভাটার আমাদের সাহায্য ছাড়াই ঘুরে বেড়াবে। অর্থাৎ আমরা লগ-ইন না করলেও AI চালিত অ্যাভাটার মেটাভার্স দুনিয়াতে নিজের মতো কাজ করতে থাকবে।

অনেক কোম্পানি এরই মধ্যে নিয়োগ এবং ট্রেনিং-এর কাজে এআর এবং ভিআর প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। কিছু কোম্পানি নিজেদের ডিজিটাল প্রজেক্ট এর জন্য মেটাভার্স প্ল্যাটফর্ম তৈরির কাজ শুরু করে দিয়েছে। ২০২৩ সালে আমরা এই প্রবণতা আরো বাড়তে দেখবো।
 

ডিজিটাল ও বাস্তব দুনিয়ার মেল বন্ধন:

ডিজিটাল ও বাস্তব দুনিয়া মিলিত হয়ে যাওয়ার মতো ব্যাপার ২০২৩ সালে আরো বাড়তে থাকবে। ডিজিটাল টুইন প্রযুক্তি এবং থ্রি-ডি প্রিন্টিং প্রযুক্তি মূল ভূমিকা রাখবে এই মেল বন্ধনে।
ডিজিটাল টুইন হচ্ছে বাস্তব জগতের কোনো কাজ, প্রক্রিয়া বা পণ্যের ভার্চুয়াল সিমুলেশন। এই সিমুলেশন ব্যবহার করে নিরাপদ পরিবেশে কোনো পণ্যের ব্যবহার বা যে কোনো প্রক্রিয়া পরীক্ষা করা যাবে। ডিজাইনার এবং ইঞ্জিনিয়ারদের অনেক কাজে লাগবে এই ডিজিটাল টুইন প্রযুক্তি। এই প্রযুক্তিতে তারা ভার্চুয়াল দুনিয়ার ভেতরে বাস্তব দুনিয়ার মতো পণ্য তৈরি করতে পারবে এবং সেটা নিয়ে পরীক্ষা চালাতে পারে। বাস্তবে যা করা অনেক ক্ষেত্রেই ব্যয়বহুল এবং ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যায়। ভার্চুয়াল দুনিয়াতে পরীক্ষা করার পর ইঞ্জিনিয়াররা তাদের ডিজাইন প্রয়োজন মতো পরিবর্তন করে থ্রিডি প্রিন্টারে প্রিন্ট করে বাস্তব নমুনা দেখতে পারবে।
 
২০২৩ সালে ফ্যাক্টরি মেশিন, গাড়ি, স্বাস্থ্যসেবাসহ সকল খাতে আমরা এই ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার দেখতে পাবো।

জিন প্রযুক্তি আরো গতি পাবে:

সামনে আমরা এমন পৃথিবী পাবো যেখানে আমাদের বিভিন্ন উপকরণ, গাছপালা এমনকি মানুষের শরীরও সম্পাদন বা এডিট করা যাবে। এই কাজে আসবে ন্যানোটেকনোলজি, যার সাহায্যে আমরা নতুন উপকরণ তৈরি করতে পারবো। এসব উপকরণে থাকবে নতুন সব বৈশিষ্ট্য। যেমন এগুলি হবে পানি নিরোধী এবং নিজের ক্ষয়পূরণে সক্ষম।

জিন সম্পাদন করার কাজ অনেকটা ওয়ার্ড প্রসেসিং এর মতো। এখানে আপনি যেমন কিছু শব্দ যোগ করেন বা বাদ দেন, একই কাজ আপনি জিনেও করতে পারেন। ডিএনএ মিউটেশনে কোনো ভুল হলে জিন এডিট করে সেটা ঠিক করা যায়। এমনকি খাবারে অ্যালার্জির সমস্যা, ফসলের উৎপাদন বাড়ানো, মানুষের শারীরিক বৈশিষ্ট্য যেমন চোখ বা চুলের রঙ বদলানোর মতো কাজও জিন সম্পাদনের মাধ্যমে করা সম্ভব।

সময়ের চাহিদা অনুসারে প্রযুক্তি এগিয়ে যাচ্ছে তার মত করে, সব ধরনের সুবিধাই বাড়ছে আস্তে আস্তে। আপনি কোন পথ ধরে আগাবেন সেটা আপনার ব্যাপার। যেমন এইযে কেউ মেতে আছে টিকটক নিয়ে আবার কেউ কাজ করে যাচ্ছে কোডিং নিয়ে। সর্বশেষে বলা যায়, যদি এসব প্রযুক্তি আমরা নিরাপদ ভাবে ব্যবহার করতে পারি তবে আগামীতে একটি চমৎকার দিন অপেক্ষা করছে মানবজাতির জন্য।

মিঠুন সমদ্দার

28 October, 2022

20 July, 2022

Antibiotics, handle with care.

In Alexander Fleming’s Nobel acceptance speech he ended with a warning for future generations:

"The time may come when penicillin can be bought by anyone in the shops. Then there is the danger that the ignorant man may easily underdose himself and by exposing his microbes to non-lethal quantities of the drug make them resistant".


12 June, 2022

বাংলাদেশে সম্ভাবনাময় অনলাইন ফার্মেসির চ্যালেঞ্জসমূহ

এই শতাব্দীর শুরু থেকেই ইন্টারনেট জগতের ব্যাপক বিস্তার ঘটছে, সেই সাথে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ সমূহের রূপান্তর ঘটেছে ইন্টারনেট মাধ্যমে। ইন্টারনেটের সাহায্যে যে কয়টি সেবা প্রসার লাভ করেছে তার মধ্যে অন্যতম স্বাস্থ্যসেবা, যেমন ঔষধ সেবা এবং ডাক্তারের পরামর্শ এর মধ্যে অন্যতম। এই সময় ইন্টারনেট ভিত্তিক ফার্মেসি বা অনলাইন ফার্মেসি সারাবিশ্বে ব্যাপক হারে সেবা শুরু করেছে, দিন দিন বাড়ছে এর সম্ভাবনা ও পরিধি। উপকৃত হচ্ছেন এর ব্যবহারকারীরা এবং ঔষধ ব্যবস্থাপনা হচ্ছে সহজ ও সুবিধাজনক। ব্যস্ত দৈনন্দিন জীবনে ঔষধ ক্রয় এবং এর প্রাপ্তি সহজ করে দিচ্ছে এই অনলাইন ফার্মেসি। অনলাইন ফার্মেসির ভবিষ্যত খুব উজ্জ্বল ধরা হচ্ছে আগামীর জীবনধারা ও পৃথিবীর কথা চিন্তা করে। অনেক উদ্যোক্তাই ইচ্ছা প্রকাশ করছেন একটি অনলাইন ফার্মেসি ডেভেলপ করতে। আমাদের বাংলাদেশও এর বাইরে নয়, আমাদের দেশেও অনেকগুলো অনলাইন ফার্মেসি কাজ করে যাচ্ছে। কিন্তু আমাদের দেশে বাইরে বিশ্বের মতো ইতিবাচক সাড়া এখনো পাচ্ছে না কেউই! কিন্তু কেন? শুধু কি অনলাইন ভিত্তিক প্রতারণা এর জন্য দায়ী, নাকি মানুষের কাছে এখনো পরিষ্কার না অনলাইন ফার্মেসি প্রক্রিয়া?

শুরুর দিকের একজন অনলাইন ফার্মেসি ডেভেলপার হিসেবে এদেশে এর প্রতিবন্ধকতা বা চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে অনেকগুলো বিষয় আমার কাছে সুনির্দিষ্ট হয়েছে, সেগুলো সংক্ষেপে উপস্থাপন করলাম, হয়তো অন্যান্য ডেভেলপার বা উদ্যোক্তার সহায়তা হবে।

শুরুতেই বলে রাখি অন্য ফার্মেসির সঙ্গে অনলাইন ফার্মেসির পার্থক্য অনেক বেশি। এমনিতেই এদেশে ফার্মেসি ব্যাপারটা অনেকের কাছে পরিষ্কার নয়, আমরা আমাদের মতো করে এটাকে একটি লাভজনক ব্যবসায় রূপান্তর করে তুলেছি, যার ব্যবস্থাপনা আমরা আমাদের মতো করে নির্ধারণ করে নিয়েছি যা আধুনিক ঔষধ ব্যবস্থাপনার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।


বাংলাদেশে অনলাইন ফার্মেসির চ্যালেঞ্জসমূহ:

১. অনলাইন ফার্মেসির উপস্থাপনা: ওয়েব সাইট অথবা অ্যাপস এর সাহায্যে ফার্মেসিগুলো সেবাগ্রহীতার কাছে পৌঁছায়। এখানে সহজবোধ্য এবং সহজে ব্যবহার করা যায় এমন ওয়েবসাইট বানানো অনলাইন ফার্মেসির প্রথম চ্যালেঞ্জ। গ্রাহকের দক্ষতা রুচিশীলতা এবং মননের উপরও নির্ভর করে উপস্থাপনার সফলতা। এসব বিবেচনায় রেখে একটি সফল ওয়েবসাইট বা অ্যাপস প্রস্তুত করা অনেক গবেষণার বিষয়। এবং বলে রাখা ভাল এদেশের মানুষের ফার্মেসির সম্পর্কে ধারণা বা চিন্তা মাথায় রাখা উচিত। CMS বা Content management system নিয়ে যথেষ্ট কাজ করার থাকে।

২. ঔষধ নির্বাচন: বাংলাদেশের অন্য ফার্মেসি গুলোর জন্য এই চ্যালেঞ্জটা সবথেকে বড় যে আপনি ফার্মেসিতে কি কি ঔষধ বা স্বাস্থ্য পণ্য রাখবেন এবং কি পরিমাণে রাখবেন। এদেশের ফার্মা জগতের পরিধি বিশাল আর তাই দেশে নিবন্ধিত শুধুমাত্র এলোপ্যাথিক ঔষধের সংখ্যাই প্রায় ২৭৩৪১, জেনেরিক প্রায় ৩৪২৭, প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ২০২, এছাড়াও আরো কিছু ঔষধ এবং ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা পণ্য তো রয়েছেই! আবার রয়েছে এরিয়া ভিত্তিক, সময় ভিত্তিক বা রোগের প্রাদুর্ভাব ভিত্তিক ঔষধের সচলতা। এত বিশাল ঔষধ এর সংখ্যা কোনো ফার্মেসির পক্ষে রাখা সম্ভব না, এবং সেটা কোনো ফার্মেসি দাবিও করতে পারে না, সাইনবোর্ডে লিখে রাখলেও যে "সকল প্রকার ঔষধ পাওয়া যায়" সেটা বাস্তবে রাখতে পারেনা। আবার ঔষুধের মেয়াদ একটি জরুরি বিষয় হওয়ায় বেশিসংখ্যক ঔষধ সংরক্ষণ করা যায় না কারণ Inventory Aging মাথায় রাখতে হয়। আবার কাস্টমার এর চাহিদা চিন্তা করেও ঔষধ রাখতে হয় বেশি পরিমাণে, এ যেন এক অদ্ভূত দোটানা!

৩. Inventory Management বা ERP: দোকান ফার্মেসিতে ঔষধ ব্যবস্থাপনার থেকে অনলাইন ফার্মেসিতে ঔষধ ব্যবস্থাপনা অনেকটা ভিন্ন। অনলাইন ফার্মেসির ওয়েবসাইট বা সফটওয়্যার সমূহ একত্রে কাজ করতে দরকার একটি কার্যকর ও নির্ভরযোগ্য ইনভেন্টরি ব্যবস্থাপনা, কারণ অনলাইন ফার্মেসির Stock Purchase Sale এর পরিপূর্ণ হিসাব রাখাটা জরুরি এবং এটা অনেক জটিল হয়ে থাকে। গোছানোভাবে ঔষধ ব্যবস্থাপনা করতে গেলে অবশ্যই এদিকটায় আপনাকে পরিপূর্ণ নজর দিতে হবে, আপনি না পারবেন দোকান ফার্মেসির মত অগোছালোভাবে ঔষধ ব্যবস্থাপনা করতে আবার না পারবেন সঠিক ব্যবস্থাপনা ছাড়া অনলাইন ফার্মেসি চালাতে। সেরকম হলে দিনশেষে ব্যাপারটা জটিল হয়ে উঠবে। তাই ইনভেন্টরি ম্যানেজমেন্ট বড় একটি চ্যালেঞ্জ অনলাইন ফার্মেসি গুলোর জন্য।

৪. ফার্মেসির ব্রান্ডিং: অনলাইন ফার্মেসির জন্য ব্র্যান্ডিং একটি জরুরি বিষয়, অনলাইনে বিদ্যমান যে কোন সেবার জন্যই ব্রান্ডিং একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে সাম্প্রতিক কালে বাংলাদেশ অনলাইন ভিত্তিক কিছু প্রতারণার কারণে ব্রান্ডিং আরো বেশি জরুরি হয়ে পড়েছে। ব্র্যান্ডিং নিয়ে যারা কাজ করেন তারা পণ্যের মান এবং সেবার মানের দিকে নজর দিচ্ছেন। কারণ ফার্মেসির ক্ষেত্রে ভালো সেবা দিয়ে মানুষের মনে স্থান করে নেওয়াটা বেশি জরুরি।

৫. অর্ডার এবং ডেলিভারি প্রসেস: যেসব গ্রাহক অনলাইনে সেবা নিতে অভ্যস্ত তারা চায় সহজ ও দ্রুত একটি সেবা, আর যারা নতুন গ্রাহক তারা যাচাই করতে আসেন অনলাইনের সেবাটি কেমন। ঔষধের প্রাপ্যতা ও দ্রুত অর্ডার নেওয়া এবং দ্রুত ও সঠিক উপায় ডেলিভারি দেওয়া অনলাইন ফার্মেসি সেবার জন্য অন্যতম প্রধান চ্যালেঞ্জ। অনলাইন ফার্মেসি ডেভেলপ করতে এই ধাপে অনেক কিছুই করার থাকে।

৬. মান: ঔষধের মান বা সেবার মান বা ডেলিভারির মান বা কাস্টমার ব্যবস্থাপনার মান (CRM) এই সকল বিষয়গুলো নির্ধারণ করে অনলাইন ফার্মেসির মান। একজন বাংলাদেশী গ্রাহক দোকান ফার্মেসিতে এসব মান যাচাই করার সুযোগ না পেলেও অনলাইন ফার্মেসিতে এসব মান খুব যাচাই করেন। এবং অবশ্যই এটা অনলাইন ফার্মেসি ডেভলপারদের জন্য সহায়ক হয়।

৭. স্পর্শ কাতর ঔষধ সমূহের ডেলিভারি: এই বিষয়টি একটি বড় চ্যালেঞ্জ আবার এটিই হতে পারে আপনার অনলাইন ফার্মেসির জন্য বড় একটি সুনাম এর কারণ। কিছু ঔষধ যেমন তাপ-সংবেদনশীল বা ভঙ্গুর বা পরিবহনে কঠিন এসব ঔষধ দক্ষতার সাথে ডেলিভারি দিতে পারলে গ্রাহকদের মধ্যে আপনার ফার্মেসি পরিচিতি পেতে অনেক সহজ হবে।

৮. অফার: অনলাইন প্লাটফর্ম বলতে বাংলাদেশের মানুষ অনেকে খুঁজতে থাকেন ডিসকাউন্ট বা ফ্রি অফার। ঔষধে ডিসকাউন্ট দেশে নিষিদ্ধ এবং ডিসকাউন্ট দাতারা ভেজাল ঔষধ দিতে পারেন এমন সম্ভাবনা রয়েছে। গ্রাহকদের মাঝে এ ব্যাপারে সচেতনতা তৈরি করা খুবই কঠিন। একদিকে গ্রাহক পরিচিতি বাড়াতে হবে অন্যদিকে সুস্থ প্রতিযোগিতাতেও টিকে থাকতে হবে।

৯. রেগুলাটরি আফেয়ারস: ঔষধ ব্যবসা বাংলাদেশ একটি নিয়ন্ত্রিত ব্যবসা, এর জন্য নির্দিষ্ট লাইসেন্স দরকার, নানাবিধ শর্ত মেনে ব্যবসা পরিচালনা করতে হয়। বাংলাদেশ ঔষধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা থেকে কিছু আইন এবং বিধি-নিষেধ আরোপ করা হয়েছে, এসকল বিষয় তদারকি করে এবং মেনে চলে দেশের সকল ঔষধ ব্যবসায়ী ব্যবসা করে থাকেন। এই বিষয় সমূহ একত্রে রেগুলাটরি আফেয়ারস এর মধ্যে পড়ে এবং এই বিষয়ে অভিজ্ঞ জনবল দিয়ে এই কাজগুলো সম্পন্ন করা উচিত, কারণ অনেকে এই কাজগুলো সহজ মনে করলেও এখানে রয়েছে অনেকগুলো বিষয়। আইন কানুন সম্পর্কে ধারণা নিয়ে অনলাইন ফার্মেসি চালানো ভালো। বাংলাদেশ অনলাইন ভিত্তিক ফার্মেসির লাইসেন্স এবং অন্যান্য কার্যক্রম সম্পর্কে এখনো কিছু প্রক্রিয়া বাকি রয়ে আছে, Directorate general of drug administration (DGDA) নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে অনলাইন ফার্মেসি তথা ফার্মেসি ব্যবস্থাপনা সুসংগঠিত করতে।

১০. অর্ডার ক্যানসেল ও রিটার্নের প্রসেস: অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোতে কিছু কারণে নিয়মিত অর্ডার ক্যান্সেল হয়ে থাকে, কাস্টমারদের এই সুযোগ দিতে হয়। এটা একটা বড় চ্যালেঞ্জ অনলাইন ফার্মেসির জন্য। কারণ ওষুধ বিষয়টি স্পর্শকাতর যেখানে রিটার্নের সুযোগ থাকে না বা রিটার্ন নেওয়াটা অনিরাপদ। এবং তাই অর্ডার কনফার্ম এর আগেই কাস্টমারকে সঠিক ঔষধ নির্ধারণে সাহায্য করা উচিত। কারণ ঔষধ রিটার্ন এর ক্ষেত্রে অনেক ঝুঁকি থাকে। ওয়েবসাইটে বা অ্যাপসে এ ব্যাপারটি পরিষ্কার করে লিখে দেওয়া উচিত।

১১. সম্মিলিত প্রচেষ্টা: অনলাইন ফার্মেসির সম্পূর্ণ ব্যবস্থাপনা এবং পরিচালনা নির্ভর করে কয়েকটি সম্মিলিত কাজের উপর, যে কাজগুলো নির্ভর করে নির্দিষ্ট ডিপার্টমেন্টের উপর, প্রত্যেকটি ডিপার্টমেন্ট যখন যার যার কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করবে তখন সামগ্রিকভাবে অনলাইন ফার্মেসি কার্যকলাপ সফলতা পাবে এবং সেবার মান উন্নত হবে। তাই অনলাইন ফার্মেসি অপারেশনাল কার্যকলাপ নির্ধারণ করে নিতে হয় আগেই। কাজ নির্দিষ্টকরণ এবং সঠিক ডিপার্টমেন্টকে সঠিক কাজ দেওয়ার মাধ্যমে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত করা যায়।

১২. বিজ্ঞাপন: বাংলাদেশ ঔষধ এর বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ, এটা আইন দ্বারা নির্ধারণ করা। সে ক্ষেত্রে অনলাইন ফার্মেসি বিজ্ঞাপন কিছুটা সীমিত রাখতে হয় বা বিজ্ঞাপন আইনগুলো মেনে বিজ্ঞাপন নির্ধারণ করা যায়। বিভিন্ন সামাজিক সচেতনতামূলক বিজ্ঞাপন এর মাধ্যমে অন্যের ফার্মেসির প্রচার সম্ভব।

একজন ফার্মাসিস্টের দৃষ্টি থেকে কেবলমাত্র টেকনিক্যাল বিষয়গুলো থেকে চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরা হলো, ব্যবসায়িক পরিকল্পনা বা ব্যাবসায়িক ধারা সংক্রান্ত দিকগুলো ভিন্ন। অনলাইন ফার্মেসি নিঃসন্দেহে আগামীতে অন্যান্য অনলাইন ভিত্তিক সেবার মতোই বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করবেন। এ ব্যাপারে অনেক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গবেষণার ফলাফল দিয়েছেন। আর তাই প্রতিবন্ধকতাসমূহ মাথায় রেখে অনলাইন ফার্মেসি সুগঠিত করা সহজ হবে, ফার্মেসি তথা ঔষধ ব্যবস্থাপনা পরিবর্তন এবং সুগঠিত হওয়া দেশের মানুষের জন্য খুবই জরুরী। আমি আশাবাদী অনলাইন ফার্মেসি আধুনিক ঔষধ ব্যবস্থাপনার সকল চাহিদা পূরণ করবে। ধন্যবাদ।

ফার্মাসিস্ট মিঠুন সমদ্দার
গুড ফার্মেসি প্র্যাকটিস এক্সপার্ট

#mithunsamodder

Counterfeit Medications


Counterfeit drugs have been defined as products deliberately and fraudulently produced and mislabeled with respect to identity and source to make it appear to be a genuine product. Counterfeit medications include drugs that contain no active pharmaceutical ingredient (API), an incorrect amount of API, an inferior-quality API, a wrong API, contaminants, or repackaged expired products. Some counterfeit medications may even be incorrectly formulated and produced in substandard conditions.

For more post visit Misam Pharma Services.

23 March, 2022

Good Pharmacy Practice (GPP) is at the very heart of the profession of Pharmacy

Good Pharmacy Practice (GPP) is at the very heart of the profession of Pharmacy.

#Pharmacy #GPP #Pharmacist #MithunSamodder




25 September, 2021

World Pharmacist Day 2021

"World Pharmacist Day 2021"

World Pharmacist day is observed across the world on 25th September. The World Pharmacists Day is celebrated by Pharmacists to promote their commitment for the role of the pharmacist in improving healthcare in all parts of the world.

The International Pharmaceutical Federation (FIP), the global federation of national associations of pharmacists and pharmaceutical scientists, came into existence on September 25, 1912. The FIP Council in Istanbul, Turkey, in 2009 suggested to observe the Pharmacist Day on September 25 because on this day FIP came into existence.

#WPD2021 #Pharmacist #Mithunsamodder


23 June, 2021

Shop Online Safely

Shop Online Safely

Online shopping is convenient. However, it is important to remember that shopping online can also put us at risk of fraud and phishing attacks. This doesn’t mean that you shouldn’t shop online, but you do have to be very careful to avoid any potential harm. Here are few tips you can use to make your online shopping safer.
Few Click - Online retail service

Use Familiar Websites:
Shopping from a trusted and familiar sites. If you already know the store, shopping from their online store is very safe.

Know what you are buying:
Closely read the seller's description of the product. Always remember, if an offer sounds suspicious or too good to be true, it probably is.

Know the deal:
Understand the deal and offer before you confirm the buy. Use logic and ethics, then it will be easy for you to identify the fraud.

Always place orders from a secure connection:
If your computer is not protected, your financial information and passwords are at risk. If you are going to shop online, do it from a secure and private connection to avoid exposing your information to hackers.

Avoid open Wi-Fi networks:
It is important to remember that public Wi-Fi networks can be unsafe, especially if you are going to transfer important personal information.

Gift Card? read the Terms and Conditions:
If the gift card is for someone else, be sure the store is legitimate.

Quit if requires more information than necessary:
Expect to provide some method of payment, shipping address, telephone number, and email address, but if the merchant requests other information, walk away.

Make unique password:
You will often be asked to create an account with a password when you make a purchase. If you do want an account, make sure to use a unique and strong password.

Always check the shipping terms:
Read out all the information about shipping and be sure about process.

Review the return and refund policies:
How can you return unwanted product? Will you receive a full refund? Who pays for return shipping? Sites should provide answers. If not, call the merchant before you buy.

Mithun Samodder
E-commerce Professional

22 June, 2021

Don't Ignore your numbers (Blood Pressure)

High Blood Pressure!

Hypertension (High Blood Pressure) is a common disorder of the circulatory system, affecting world’s adults and becoming more common with age. Older peoples may experience a change in their blood pressure pattern due to their arteries becoming more rigid (becoming less elastic). Most people do not even realize they have high blood pressure. Experts recommend that everyone should have checked their blood pressure regularly (preferably yearly).

Blood pressure is measured using an instrument called a sphygmomanometer. Blood pressure readings are a combination of two (Numbers) measurements. These are:
  •  Systolic: is the highest pressure against the arteries as the heart pumps. The normal systolic pressure is usually between 110 and 130mmHg.
  • Diastolic: is the pressure against the arteries as the heart relaxes and fills with blood. The normal diastolic pressure is usually between 70 and 80mmHg.
Can Cause

Hypertension usually does not produce any symptoms, because the organs of the body can resist high blood pressure for a long time. That’s why it is important to have regular medical examinations to make sure your blood pressure is in normal range.

High blood pressure over a period of time can contribute to many illnesses and diseases, including:
  1. Heart attack
  2. Heart failure
  3. Kidney disease
  4. Stroke
The Sources of Danger

Some of the factors which can contribute to high blood pressure include:
  1. Hereditary factors
  2. Obesity
  3. Lack of exercise or movements
  4. Extra in salt
  5. Drinking alcohol
  6. kidney disease
The effects of high blood pressure on the arteries are worsened by:
  1. Cigarette smoking
  2. High levels of saturated fat in the diet
  3. High blood cholesterol
  4. Diabetes.
Certain drugs can cause hypertension. Check your drugs with your doctor or pharmacist for alternatives. These drugs include:
  1. The combined contraceptive pill
  2. Non-steroidal anti-inflammatories
  3. Some nasal drops and sprays
  4. Some cough medicines, eye drops and appetite suppressants.
It can be control

Two out of five people can successfully lower their blood pressure by making adjustments to their lifestyle. For example, a low-fat diet and giving up cigarette smoking will reduce the damaging effects of hypertension on the arteries. Some healthy lifestyle choices include:
  • Maintain your weight within the healthy range.
  • Eat a high-fiber, low-fat and low-salt diet.
  • Give up smoking.
  • Stop alcohol consumption.
  • Exercise regularly and do physical works (See your doctor before you start any new exercise program.)
Last Advice

In most cases, it is necessary to take antihypertensive medication as well. Any drug treatment for hypertension needs to be monitored carefully by your doctor or pharmacist. You should never alter the dose of your hypertension medication or stop taking it without consulting with your doctor or pharmacist.


By Pharmacist Mithun Samodder
Online Pharmacy Expert

08 June, 2021

সানস্ক্রিন ক্রিমে ক্যান্সারের উপাদান

সানস্ক্রিন ক্রিমে ক্যান্সারের উপাদান।



বাজারের জনপ্রিয় প্রায় ৭৮ টি সানস্ক্রিন ক্রিমে পাওয়া গেল উচ্চমাত্রায় মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর ও ক্যান্সার সৃষ্টিকারী বেনজিন(Benzene)!

CDC, FDA ও WHO এর তথ্যমতে উচ্চমাত্রার বেনজিন ক্যান্সার সৃষ্টির উপাদান হিসেবে পরিচিত যেটা মানবদেহের জন্য খুব ভয়ঙ্কর। যেটা শ্বাস-প্রশ্বাস বা মুখ বা চামরার মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করলে ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে। একটি অনলাইন ফার্মেসি তাদের নিজস্ব মান নিয়ন্ত্রক পরীক্ষার সময় এই তথ্য পায়, এবং তারা পরবর্তীতে আমেরিকার ঔষধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা FDA তে আবেদন জানায় বিষয়টি দেখার জন্য।

উল্লেখ্য এ অনলাইন ফার্মেসিটি এর আগেও রেনিটিডিন এবং ভালসারটান ঔষধে অশুদ্ধতা প্রকাশ করেছিল। করোনাকালীন সময়ে হ্যান্ড স্যানিটাইজারে ক্ষতিকর উপাদান নিয়েও অনেকগুলো টেস্ট প্রকাশ করেছিল এই অনলাইন ফার্মেসি।

ফার্মাসিস্ট মিঠুন সমাদ্দার
তথ্য উৎস: webmd.com

03 June, 2021

বেশি বসে থাকার ঝুঁকিগুলি

বেশিক্ষণ বসে থাকা বা শুয়ে থাকা আপনার দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বাড়ায় যেমন হার্ট ডিজিজ, ডায়াবেটিস এবং কিছু ক্যান্সার। অতিরিক্ত বসে থাকা আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও খারাপ হতে পারে।
 
বেশি বসে থাকা জীবনযাপন আপনার স্বাস্থ্যের পক্ষে বিপজ্জনক হতে পারে। দিনের বেলা আপনি যত কম বসবেন বা শুয়ে থাকবেন, স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের সম্ভাবনা তত ভাল। আপনি যদি দিনের বেলা বেশি কর্মচঞ্চল থাকেন বা ঘোরাফেরা করেন তবে আপনি কোনো ডেস্কে বসে থাকা কারোর চেয়ে অসুস্ত হবার ঝুকিতে কম থাকবেন। আপনি যদি বেশিক্ষণ বসে থাকা জীবনযাপন করেন তবে আপনার ওজন বেশি হওয়া, টাইপ ২ ডায়াবেটিস বা হৃদরোগ এবং হতাশা ও উদ্বেগের সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

কীভাবে বসে থাকা জীবনধারা আপনার দেহে প্রভাব ফেলবে?
মানুষের শরীর সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে ভালো কাজ করে, আপনার হার্ট এবং কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমটি আরও কার্যকরভাবে কাজ করে। আপনি সোজা থাকলে আপনার অন্ত্র আরও দক্ষতার সাথে কাজ করে। হাসপাতালে শয্যাশায়ী ব্যক্তিদের অন্ত্রের ক্রিয়াকলাপে সমস্যা অনুভব করা খুব সাধারণ। অন্যদিকে আপনি শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকাকালীন, আপনার সামগ্রিক শক্তির স্তর এবং সহনশীলতা উন্নত হয় এবং আপনার হাড় শক্তি বজায় রাখে। বেশি বসে থাকা জীবনযাপনের জন্য যেসব সমস্যার মুখোমুখি হতে পারেন, তা হল-
  • দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকার ফলে বড় পা এর পেশী দুর্বল হয়ে যায়। যে পেশীগুলি হাঁটার জন্য এবং আপনাকে স্থিতিশীল (সোজা) রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
  • আপনার পেশীগুলির নড়াচড়া আপনার চর্বি এবং শর্করাগুলি হজম করতে সাহায্য করে। আপনি যদি বসে প্রচুর সময় ব্যয় করেন তবে হজম দুর্বল হবে, তখন আপনার শরীরের চর্বি হিসাবে সেই চর্বি এবং শর্করা গুলো জমতে থাকবে, এবং যা আপনার স্থূলতা বাড়ায়।
  • আমরা বেশি বসে থাকা এবং মানসিক স্বাস্থ্যের মধ্যে সম্পর্কগুলি বুঝতে পারি না, আমরা অনেকেই জানিনা যে বেশি বসে থাকা মানসিক উদ্বেগ ও হতাশার ঝুঁকি বাড়ায়।
  • কিছু সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে যে বেশি বসার ঝুঁকিগুলি ফুসফুস, জরায়ু এবং কোলন ক্যান্সার সহ কিছু ধরণের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে। এর পেছনের কারণ এখনও জানা যায়নি।
  • দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকা হৃদরোগের সাথে সম্পর্কযুক্ত। একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে সপ্তাহে ২৩ ঘণ্টার বেশি টেলিভিশন দেখেন এমন পুরুষরা সপ্তাহে কেবল ১১ ঘন্টা টেলিভিশন দেখা পুরুষদের তুলনায় কার্ডিওভাসকুলার রোগে মারা যাওয়ার ঝুঁকি ৬৪ শতাংশ বেশি। কিছু বিশেষজ্ঞ বলেছেন যেসব ব্যক্তিরা নিষ্ক্রিয় থাকেন এবং দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকেন তাদের হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুঁকির পরিমাণ ১৪৭ শতাংশ বেশি থাকে।


কীভাবে আপনি বেশি বসে থাকার ঝুঁকি থেকে আপনার স্বাস্থ্য বাঁচাতে পারেন? 

সক্রিয় হওয়া যতটা কঠিন আপনি ভাবেন তেমন কঠিন নয়। আপনার দিনে কিছু শারীরিক ক্রিয়াকলাপ অন্তর্ভুক্ত করার জন্য প্রচুর সহজ উপায় রয়েছে। আপনার দিনের সূচিতে বেশি কাজ বা কিছু উপায় রাখুনঃ

১. দীর্ঘ সময় হাঁটুন।
২. সাইকেল চালান সুযোগ থাকলে।
৩. লিফটের পরিবর্তে সিঁড়ি ব্যবহার করুন।
৪. বাস থেকে গন্তব্যের কিছু আগে নেমে যান, বাকিটা হেঁটে যান।
৫. আপনার কাজ গুলো এমন ভাবে সাজান যেন আপনাকে বেশি হাঁটতে হয়।
৬. বসে আড্ডা না দিয়ে হেঁটে হেঁটে গল্প করুন।
৭. মাঝে মাঝে সাঁতার কাটার সুযোগ তৈরি করুন।
৮. যোগ ব্যায়াম করতে শিখুন এবং সময় নির্ধারণ করে সেটা করুন।

অলস বৈশিষ্ট্য গুলো বাদ দিয়ে সবসময় চলাচলের মধ্যে থাকুন। বয়স হয়ে যাওয়া মানে বসে বসে গল্পের বই বা সংবাদপত্র পড়া না, ইজি চেয়ার বা আরাম কেদারা থেকে নিজেকে দূরে থাকুন। শরীরকে প্রয়োজনের বেশি বিশ্রাম দিলে সেটা আপনার শরীরের জন্যই ক্ষতির কারন হবে, তাই বেশি বসে থাকা বর্জন করে নিজের শারীরিক সুস্থতার জন্য চলমান বা কর্মঠ থাকুন, কারন নিজের শরীর নিয়ে না ভাবলে কোনো প্রকার অসুস্থতা চলে আসলে তার যন্ত্রণা কেবল আপনাকেই বহন করতে হবে। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।


ফার্মাসিস্ট মিঠুন সমদ্দার

02 June, 2021

আপনার ঔষধগুলি জানুন

চিকিৎসার প্রয়োজনে আমাদের ঔষধ গ্রহন করতে হয়, যেটা আমাদের সুস্থতার জন্য খুব দরকারি, নিরাপদে ঔষধ গ্রহণের জন্য যে বিষয় গুলো আপনার জানতে হবে।


১. আপনার ওষুধের নাম এবং ডোজগুলি জানুন।
২. জানুন আপনার ওষুধ গুলো কেন গুরুত্বপূর্ণ।
৩. আপনি কী নিচ্ছেন, কীভাবে এবং কখন নেবেন ইত্যাদি জানতে ঔষধের লেবেলগুলি পড়ুন।
৪. ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলো জানুন।
৫. আপনার ওষুধগুলি একে অপরের সাথে প্রতিক্রিয়া করে কিনা তা জেনে নিন।
৬. আপনি যদি একটি ডোজ মিস করেন তবে কী করবেন তা জানুন।
৭. আপনার কোনো ওষুধে অ্যালার্জি আছে কিনা তা জেনে নিন।

ঔষধ সম্পর্কে আপনার যেকোনো জিজ্ঞাসার উত্তর দেবার দায়িত্ব একজন ফার্মাসিস্টের। ফার্মাসিস্টের সাহায্য নিন নিরাপদে ঔষধ গ্রহন করুন।

- ফার্মাসিস্ট মিঠুন সমদ্দার

27 May, 2021

What is medicine or drug

When we get sick we take medicine to get well soon. Commonly we call it medicine, and technical peoples call it drug. What is this drug or medicine?



A drug is any substance that causes a change in an organism's physiology or psychology when consumed. In pharmacology, a drug is a chemical substance, typically of known structure, which, when administered to a living organism, produces a biological effect. A pharmaceutical drug, also called a medication or medicine, is a chemical substance used to treat, cure, prevent, or diagnose a disease or to promote well-being.

Traditionally drugs were obtained through extraction from medicinal plants, but more recently also by organic synthesis. Pharmaceutical drugs may be used for a limited duration, or on a regular basis for chronic disorders.

A medication or medicine is a drug taken to cure any symptoms of an illness or medical condition. The use may also be as preventive medicine that has future benefits but does not treat any existing or pre-existing diseases or symptoms. Dispensing of medication is often regulated by governments into three categories- “over the counter” medications, which are available in pharmacies and supermarkets without special restrictions; “behind the counter” medicines, which are dispensed by a pharmacist without needing a doctor's prescription, and “prescription only medicines”, which must be prescribed by a licensed medical professional, usually a physician.

There are many precautions to be taken with medicines. It is important to make sure you take your medicines correctly. Always be guided by your pharmacist or doctor when you are taking any medicine.


Post By
Mithun Samodder
Registered Pharmacist and Good Pharmacy Practice Expert
(Who has the major contribution in the formation of country biggest online pharmacy of Bangladesh)

01 May, 2021

How to stay safe from Covid-19

Protect yourself and others around you by knowing the safety facts and taking appropriate precautions. Follow advice provided by your local health authority.

If Covid-19 is spreading in your community, stay safe by taking some simple precautions, such as physical distancing, wearing a mask, keeping rooms well ventilated, avoiding crowds, cleaning your hands, and coughing into a bent elbow or tissue. Check local advice where you live and work. Do it all!

To prevent the spread of Covid-19:
Clean your hands often. Use soap and water, or an alcohol-based hand rub.
Maintain a safe distance from anyone who is coughing or sneezing.
Wear a mask when physical distancing is not possible.
Don’t touch your eyes, nose or mouth.
Cover your nose and mouth with your bent elbow or a tissue when you cough or sneeze.
Stay home if you feel unwell.
If you have a fever, cough and difficulty breathing, seek medical attention.

Calling in advance allows your healthcare provider to quickly direct you to the right health facility. This protects you, and prevents the spread of viruses and other infections.

Wear a mask

Masks
Masks can help prevent the spread of the virus from the person wearing the mask to others. Masks alone do not protect against Covid-19, and should be combined with physical distancing and hand hygiene. Follow the advice provided by your local health authority.

24 April, 2021

History of coronavirus

Coronaviruses are a big family of different viruses. Some of them cause the common cold in people. Others infect animals, including bats, camels, and cattle.

Experts say SARS-CoV-2 originated in bats. That’s also how the coronaviruses behind Middle East respiratory syndrome (MERS) and severe acute respiratory syndrome (SARS) got started. Experts say SARS-CoV-2 originated in bats. That’s also how the coronaviruses behind Middle East respiratory syndrome (MERS) and severe acute respiratory syndrome (SARS) got started. Experts say SARS-CoV-2 originated in bats. That’s also how the coronaviruses behind Middle East respiratory syndrome (MERS) and severe acute respiratory syndrome (SARS) got started. 

Scientists first identified a human coronavirus in 1965. It caused a common cold. Later that decade, researchers found a group of similar human and animal viruses and named them after their crown-like appearance. Seven coronaviruses can infect humans. The one that causes SARS emerged in southern China in 2002 and quickly spread to 28 other countries. More than 8,000 people were infected by July 2003, and 774 died. A small outbreak in 2004 involved only four more cases. This coronavirus causes fever, headache, and respiratory problems such as cough and shortness of breath.

MERS started in Saudi Arabia in 2012. Almost all of the nearly 2,500 cases have been in people who live in or travel to the Middle East. This coronavirus is less contagious than its SARS cousin but more deadly, killing 858 people. It has the same respiratory symptoms but can also cause kidney failure.


Source: webmd.com

16 March, 2021

Voucher for shopping on daraz

A shop on daraz offering a voucher on its products. Purchase and collect the discount.

 www.daraz.com.bd/shop/i/landing_page/voucher?sellerId=700507521021&voucherId=479640021021


01 March, 2021

Few Click - Visit for online purchase

Now a days online purchase is very famous. A lot of big and small platform are serving that services to Bangladeshi peoples. Thousand of entrepreneur are building this business bold in Bangladesh. In our growing economy of Bangladesh, people are more intended to go for options of convenience and are less concerned about price while shopping. People getting more occupied with other tasks these days. Therefore, they search for easier, trustworthy and applicable online shopping options where they can shop anytime as online shops are open 24/7.

Here we are posting a platform which is building from zero level, trying to make a perfect and easy service for customers. "Few Click", Its Facebook Shop and Daraz Shop is here, Click on link.


21 February, 2021

Pharmacovigilance


Pharmacovigilance (PV or PhV), also known as drug safety, is the pharmacological science relating to the collection, detection, assessment, monitoring, and prevention of adverse effects with pharmaceutical products. As such, pharmacovigilance heavily focuses on adverse drug reactions, or ADRs, which are defined as any response to a drug which is noxious and unintended, including lack of efficacy (the condition that this definition only applies with the doses normally used for the prophylaxis, diagnosis or therapy of disease, or for the modification of physiological disorder function was excluded with the latest amendment of the applicable legislation). Medication errors such as overdose, and misuse and abuse of a drug as well as drug exposure during pregnancy and breastfeeding, are also of interest, even without an adverse event, because they may result in an adverse drug reaction.


Information received from patients and healthcare providers via pharmacovigilance agreements (PVAs), as well as other sources such as the medical literature, plays a critical role in providing the data necessary for pharmacovigilance to take place. In fact, in order to market or to test a pharmaceutical product in most countries, adverse event data received by the license holder (usually a pharmaceutical company) must be submitted to the local drug regulatory authority.

Ultimately, pharmacovigilance is concerned with identifying the hazards associated with pharmaceutical products and with minimizing the risk of any harm that may come to patients. Companies must conduct a comprehensive drug safety and pharmacovigilance audit to assess their compliance with worldwide laws, regulations, and guidance.

15 February, 2021

How does a vaccine work?


Vaccines reduce risks of getting a disease by working with your body’s natural defenses to build protection. When you get a vaccine, your immune system responds. It:
  • Recognizes the invading germ, such as the virus or bacteria.
  • Produces antibodies. Antibodies are proteins produced naturally by the immune system to fight disease.
  • Remembers the disease and how to fight it. If you are then exposed to the germ in the future, your immune system can quickly destroy it before you become unwell.
The vaccine is therefore a safe and clever way to produce an immune response in the body, without causing illness.

Our immune systems are designed to remember. Once exposed to one or more doses of a vaccine, we typically remain protected against a disease for years, decades or even a lifetime. This is what makes vaccines so effective. Rather than treating a disease after it occurs, vaccines prevent us in the first instance from getting sick.